3 ○bア
- ांछ|-भत्रब
দ্বাদশ বৎসর থাকিৰ তুমি রাক্ষস হইয়া । বৈকুণ্ঠেত জাইবা গঙ্গাজল বিন্দু পাইআ । ১৯৩০ এথেক কহিলা মুনি শাপ বিমোচন। চলিল আপনা স্থানে ব্ৰহ্মার নন্দন ॥ মুনি গেলে সেই রাজা হইল রাক্ষস । জথেক ইন্দ্রিয়গণ হইল অবশ। রাক্ষস আকৃতি হৈলা রাক্ষস আচার। রাক্ষসের ভক্ষ্য সব করএ অtহার ; দেশ ছাড়িয়া রাজা গেলা বনবাসে । নানা পশু মৃগ খাএ মনের হরিসে। বনে বনে বেড়াএ রাক্ষস মহাবল । সিংহ ভালুক হস্তী পলাএ সকল । Sసలి(t এই মতে রাক্ষস বেড়াএ মহাবনে । দেখিলেস্ত এক মুনি সেইত কাননে ॥ ব্রাহ্মণী সহিতে বিপ্র আছে বনবাসে । পরম তপস্তা হেতু ফল অভিলাসে । মনিস্ত দেখিআ রাক্ষস আইলা ধাইয়া । পরম আনন্দ হইলা মনুষ্য পাইয়া ॥ ধরিয়া খাইল রাক্ষস সেই মুনিবর। কান্দিয়া ব্যাকুল হইল তার স্ত্রীবর। ব্ৰহ্মশাপ দিবারে চাহে উঠিয়া ব্ৰাহ্মণী । আমার স্বামী খাইলা তুহ্মি আম নহি জানি। ১৯৪০ শাপের কথন শুনি ৰলিল রাক্ষস । শাপের উপর শাপ দিবা তোমার নাহি জপ ।
