> ○○ উস্কিঞ্জের পরিচয় ও সAখ্যা । উক্ত বিষময় রস শুষ্ক হইয়া যাওয়াতে আর ব্যামোহ বোধ হইবে না। কিন্তু প্রতীয়মান হইতেছে যে উক্ত কেশচয় উদ্ভিজ্জগণের পত্রোপরি থাকিয়া বায়ুহইতে আত্ৰত সঙ্কলন করে, এবং নিঃশ্বাস প্রশ্বাসের রন্থোপরি আতপত্রের স্থায় ছায়া করিয়া থাকিয়া ঐ সঞ্চিত আন্দ্রেতাকে উদ্ভিজ্জের রসের সহিত স্বরায় মিশ্রিত হইতে দেয় না, বিশেষতঃ উক্ত কেশসস্থহের নিমিত্তেই উদ্ভিজ্জ্বগণ হানিকারক কীটের এবং অন্যন্ত শীত গ্রীষ্মের আক্রমণ হইতে রক্ষা পায়। কখন ২ স্থানের পরিবর্তনেতে উদ্ভিজ্জগণের কেশময়ত্বেরও পরিবর্তন হয় ; যথা, কোমল কেশবিশিষ্ট বন্তবৃক্ষ আনিয়া উদ্যানে রোপণ করিলে তাহার *ज जकत्व जमघ्न दिटशठ्ष (ढ्भदिशैन इग्न ; खत्वञ्च अद* श्रीमुंकृभिक्क উদ্ভিজ্জগণের পত্র সকল সৰ্বদাই কেশগুপ্ত হয় এবং তাহাতে কোন কোমল ও সরস পদার্থ থাকে না। গোলাব পুঙ্গ চয়নকালীন যে সকল কণ্টক হস্তে বিদ্ধ হয়, তাহারাও এই কেশের স্থায় নিৰ্ম্মিত ; উক্ত কণ্টক সকল কুপহইতে উৎপন্ন বটে কিন্তু বিশেষ এই যে, ইহারা কেশের স্থায় এক কুপশ্রেণী:যুক্ত না হইয়া বিশেষ ২ পরিমাণের বহু কুপবিশিষ্ট হইয়াছে এবং বাহান্বচোপরি উৎপন্ন হইবাতে প্রকাণ্ডের সহিত তাহাদের কোন সম্পর্ক নাই, বিশেষতঃ তাহারা বৎসর ২ স্থত হয় এবং বসন্তকালে নবীন পল্পবোপরি স্থতন ২ কণ্টক উৎপন্ন হয়। কিন্তু কুলাপ্রভূতি অনেকানেক বৃক্ষের কণ্টকসস্থহ এই প্রকার নহে, কারণ তাহারা কাঠহইতে উৎপন্ন এবং প্রকাণ্ডের অবশিষ্টাংশ রক্ষাকারী যে ত্বক তাহাতে তাহারা আবৃত হইয়াছে। তাহাদিগকে কণ্টকের পরিবর্তে কলিকা কহিতে হয় এবং এই কলিকাগণ নির্বিঘ্নে বৃদ্ধি প্রাপ্ত হইতে পাfরলে শাখারূপে পরিণত হয়। গুড়ির মধ্যস্থানে রসের সঙ্কলন দ্বারা কলিকার আকৃতির উৎপত্তি হয়, অনন্তর, তাহা কাঠের পর পর স্বকের মধ্যহইতে অল্পে ২ অগ্রসর হইয়া কাঠের উপরিভাগে আগমন করে কিন্তু আগমনকালীন বাধা প্রাপ্ত হইলে কলিকাকার না হইয়া বৃক্ষের গুঁড়িতে ক্ষুদ্র ২ গ্রস্থি রূপে পরিণত হয়, এবং সময় বিশেষে কাঠের স্তবকের অস্তরেতেও থাকে। মেহগ্নি কাঠের মেজের উপরে যে ক্ষুদ্র ২ গ্রন্থি সকল হুষ্ট হয় তাহারা উক্ত প্রকারে ঐ গ্রস্থিরূপ দুর্দশাগ্রস্ত হইয়াছে। একদা ভ্রমণাবসানে গুহাগমনকালীন একটা কদাকার রক্তধর্ণ শৈবাল
