, а о ছাত্ৰবোধ । মাত্র ছিল না, স্থতরা তৎকালে বাণিজ্যের এতাদৃশী উন্নতিও হয় নাই। অধুনা ঐ সকল মহোপকারী স্থযোগ হওয়াতে বাণিজ্য কার্যেfর পক্ষে এক প্রকার যুগান্তর উপস্থিত হইয়াছে। বাণিজ্য দ্বারা মনুপ্তের যে কত উপকার সাধন হয়, তাহা বলিবার মহে। তদুর সংসারের অভাব দূরীকৃত করিয়া বহুমতীর প্রবৃদ্ধি সম্পাদনে সমর্থ হওয়া যায়, তদুর ধনসম্পত্তি সঞ্চয় কfরয়া সচ্ছন্দে স্বাধীন অবস্থায় জীবন যাত্রা নিৰ্বাহ করিতে পারা যায়, তদূর পfরশ্রমের উৎসাহ প্রবল রূপ প্রবাহিত হয় ; তদুর বিজ্ঞান, শিল্প, পদার্থ প্রভূতি নানাবিধ বিদ্যার প্রতি বিলক্ষণ অনুরাগ সঞ্চার হয় ; তদুরা দেশ দেশান্তর পর্যটন হওয়াতে নানাবিধ নৈসর্গিক ব্যাপার দর্শন করিয়া অতীব দুরদর্শী হইতে পারা যায় । এই রূপে বাণিজ্যদ্বারা দেশের এব০ নৈগমের যে অশেষ প্রকারে উপকার সাধিত হয়, ইহা অার বলা বাহু দ্য মাত্র । অতএব যদি বাণিজ্যদ্বারা সংসারের অশেষ উপকার সাধিত হয়, তবে বাণিজ্যভুক্তি অবলম্বন করা নিতান্তু শ্রেয়স্কর বোধ হইতেছে । যে দেশের লোকে বাণিজ্য কার্যে বিশেষ তৎপর, তদেশের বিলক্ষণ প্রস্তুদ্ধি হইয়াছে । দেখ! আমাদের রাজকুল ইসরাজ জাতি অন্যন্ত বাণিজ্যপ্রিয় হওয়াতে র্তাহাদের অবস্থা কেমন উন্নত হইয়াছে ! কিন্তু কি দুঃখের বিষয় ! দুভাপ্ত বঙ্গদেশীয় লোকেরা মহোপকারী বাণিজ্যের মৰ্ম্ম কিছুই বুঝিতে পারেন না । তাহারা কেবল দারুণ দাসত্ব শুঙ্খলে আবদ্ধ হইতেই ভাল বাসেন । আহা ! তাহার। আর কত কালে বাণিজ্য द्धfएँ রয়া অস্থ দ্য স্বাধীনতা রত্ন সম্ভোগের এব০ অশেষ সুখ স্বচ্ছন্দতা লাভের অধিকারী হইবেন, বলা ঘায় না । বাণিজ্যে বশত লক্ষ্মীস্তদদ্ধণ কৃষিকৰ্ম্মণি । তদদ্ধ রাজসেবায়t fভক্ষায়াং নৈৰ নৈবচ । সাধুসঙ্গ মাহাত্ম্য । ওরে নর যখন তোমার থাকে ধন । কত মতে উপাসনা করে কত জন ।
