পাতা:গবর্ণমেণ্ট্‌ গেজেট্‌ (জানুয়ারি-ডিসেম্বর) ১৮৪২.pdf/১৪৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( ; 8 × ) আইনেৰ কনষ্ট্রকসন অর্থাৎ অর্থ। W . কোন মোকদমাতে গোপালের পক্ষে ডিক্ৰী হয় ঐ ডিক্ৰী জাৰী করিবার নিমিত্তে সে ব্যক্তি আসামীর সম্পত্তি বলিয়া কতক২ জুমি নীলামহওনার্থ দেখাইয়া দেয়। ইতিমধ্যে বামনামক দাওয়াদার ঐ ভূমির উপর দাওয়া কবে ঐ দাওয়া মঞ্জুর হয় এবং নীলাম স্থগিত হয় তাহান্তে গোপালকে হুকুম দেওয়া গেল যে তোমার যদি কোন দাওয়া থাকে তবে জাবেতামত মোকদ্দমা কব অতএব সে ব্যক্তি আপন পক্ষেৰ ডিক্ৰী জারীকরণার্থ কওঁক জুমি বিক্রয় কৰাইবাৰ নিমিত্তে মোকদম উপস্থিত করে তাছাতে এই জিজ্ঞাসা হইল যে ১৮২৯ সালেব ১ • আইনেব B তফসীলেব ৮ প্রকরণেব মন্তব্য কথার অনুসারে গোপালেব আপন মোকদ্দমাব কত টাকা মূল্য ধরিতে হইবেক । বিধান হইল যে উক্ত মোকদ্দমা দখল পাইবাৰ নিমিত্ত উপস্থিত কৰা যায় না কিন্তু ঐ ভূমিতে প্রথম আসামীব স্বতন্ত্র বিক্রয় করিবার এবং ঐ নীলামেব উৎপন্ন টাকাতে গোপ লেব দাওয়া শোধ কৰিবাৰ নিমিত্ত অনুমতি পাইতে মোকদ্দমা হয় অর্থাৎ ঐ সম্পত্তি যত মূল্যে নীলাম হইতে পাৰে ভক্ত টাকাৰ মোকদ্দমা হওয়াতে ১৮২৯ সালেব ১ • আইনেব B তফসীলের ৮ প্রকরণেব মন্তব্য কথাব ৪ দফাব অনুসাবে ভূমির আন্দাঞ্জী মুল্যেতে মোকদ্দমাৰ মূল্যেব হিসাব কবিতে হুইবেক অথবা যদি নীলামের প্রাপ্ত মূল্য তাহার মাওয়ার অধিক হয় তবে ডিক্রীর অনুসাৰে ফবিয়াদীব দাওয়াব তুল্য তাহার মো কদমার মূল্য হিসাব কবিতে হইবেক যেহেতুক যে মালগুজারীব ভূমিৰ স্বজ্ঞেৰ মূল্য ঐ আইনেব মন্তব্য কথাব ১ প্রকরণানুসাবে নিশ্চয় হইতে পারে না এমত স্বজ্ঞের বিষয়ি মোকদ্দমা ডান হইতেছে । পশ্চিম দেশেব সদৰ আদালত ১৮৪১ । ২৫ জুন । কলিকাতাৰ সদর আদালত ১৮৪১ । ১৬ জুলাই । ջA বিধান হইল যে সেশন জজ সাহেব ১৮৩৪ সালেব ২ আইনের ৬ ধারানুসাবে বেত মাবিবাব দও কবিতে পাবেন না যেহেতুক মাজিষ্ট্রেট সাহেব জেলখানাব প্রকৃতপ্রস্তাবে শাসন কৰিবাব বিষয়ে দায়ী অতএব ঐ আইনানুসাবে তিনি সেওয়ায় অন্য কেহ ঐ মত দণ্ড কবেন এমত অভিপ্রায় আইনেব নহে । পশ্চিম দেশের সদর আদালত। ২ জুলাই । কলিকাতাব সদর আদালত। ৩০ জুলাই। உ_று. இந்டி •বিধান হইল যে ১৮৩১ সালেব ৮ আইন জারীহওনের পূৰ্ব্বে বিচারকের যে সকল সবাসবী ডিক্ৰী কবিয়াছিলেন তাহাতে ঐ আইনের ৬ ধাবাৰ বিধি থাটিবেক অর্থাৎ ঐ বিচাৰকেবদৰ কৰা সকল সরাসরী ডিক্ৰীব অন্যথা কবিবাব নিমিত্ত্বে জাবেতামত সমস্তু মোকদ্দম। ঐ আইন জাবীহওনেব পব এক বৎসবেব মধ্যে কবিতে হয় । কলিকাতার সদর আদালত। ১৬ জুলাই । পশ্চিম দেশের সদর আদালত । ৬ আগষ্ট । ১ বিধান হইল যে সৰ্ব্বসুদ্ধ ৩• •N টাকাব অধিক কোন খডেব উপব ও• ਾਂ मूणन কিন্তুীবন্দীৰ বিষয়ে মোকদম হইলে এবং তাহাতে আসামী জওয়াব না দিলে মুনসেফ ঐ মোকদ্দমা শুনিতে পাবেন । ৩••২ টাকাৰ উৰ্ব্ব কোন ইঞ্জাবাব বন্দোবস্ত বা পাট্টাৰ উপব যদি ৩••১ টাকাৰ নু্যন বাকী খাজানাৰ নিমিত্ত মোকদম হয় এবং তাহাতে আসামী জওয়াব ন দেয় তবে মুনসেফ ঐ মোকদ্দম শুনিতে পাবেন। কলিকাতাৰ সদর আদালত । ১৬ জুলাই। পশ্চিম দেশের সদর আদালত । ১৩ আগষ্ট । o

  • &*

বিধান হইল যে ১৮১৯ সালের ৬ আইনেব ও ধাবাৰ ১ প্রকবণেব হুকুমের অন্যথা করিয়া যদি কোন লোকেবা আপনাবদের নৌকা সরকারী গুদাবার নৌকাব নিকটে পাবা পার কবে তবে তাহ অপরাধ জ্ঞান হইবেক এবং ১৮১৭ সালের ৯ আইনের ১৯ ধাৰাৰ বিধিৰ অনুসাবে মাজিষ্ট্রেট সাহেবকেষে সাধাৰণ ক্ষমতা দেওয়া গিয়াছে তদনুসারে তিনি তাহাৰ দণ্ড কবিতে পাবেন । কলিকাতার সদব আদাঙ্গত। ১৬ জুলাই। পশ্চিম দেশেৰ সদর আদালত। ২০ আগষ্ট । যদি কোন মোণ্ডাৰেৰ সঙ্গে এইমত বন্দোবস্তু হয় যে কর্মে নিযুক্ত ਖੋ সময়ে সে ব্যক্তি মাসিক বেতন বলিয়া কতক নগদ টাকা পাইবেক এবং তাহার খোৰাকও তা হাকে দেওয়া যাইবেক তবে এইমত বন্দোবন্ত ১৮২৯ সালেব ১• আইনেৰ A তফসীলেৰ প্রকরণানুসাৰে ইষ্টাম্পেৰ উপৰ লিখিন্তে হইবেক। পশ্চিম দেশের সদর আদালত। ২• জুলাইr কলিকাতার সদৰ আদালত। ২০ আগষ্ট । ৩ αμυηufυν Հք যশোহরের সেশন জজ সাহেব জিজ্ঞাসাকরান্তে বিধান হইল যে ১৮১৭ সালের ২• আইনের ১• ধারায় ৫ প্রকরণানুসারে মাজিষ্ট্রেট সাহেব দণ্ডের चकूम कब्रिएल खांशद्भ গবর্গুমেন্ট গেজেট ১৮৪২। ২৯ মার্চ ] , ১৮২৯ সাল ১০ অাইন B তফসীল ৮ প্রকরণ । ১৮৩৪ সাল ২ অাইন ৬ ধার } さy○○ Ti研 ৮ অrইন ৬ ধারা। ১৮৩১ সাল e ठाईन् ৫ ধারা ২ প্রকরণ । ১৮১৯ সাল ৬ অাইন ৬ ধারা ১ প্রকরণ । ১৮২৯ সাজ ১• অাইন । A তফসীল ই প্রকরণ। ১৮১৭ সাল ९० स्रावॆन