দ্বিতীয় ক খণ্ড । ] গবর্ণমেন্টের গেজেট, ১৮৯৭ সাল ২৩ নবেম্বর। ჯ, ი & -- =چی-تحت - ASAAAS AAAAA AAAA CC CC AT C MAT MAAA S S AAAAA SAAAAA AMLS AA SLS AAAAS SASAAAAASA SAAAAA AAAA CS *سے م= = علمع= ----- خ - *- - ------ - - - === === -
- سطحسجد ص.
S AAAAAA AAAASAAA AAAAMAMS MAS JC AGG D AAAAS AAAASS SS S SSAAA AS AAAAAM MMMMS MAMMS SSSSSS উপস্থিত করা না যাওয়াতে এতদ্বারা এই সংবাদ দেওয়া যাইতেছে যে, শ্ৰীযুত লেপ্টেনেন্ট গবর্ণর সাহেব উক্ত আইনের ৩ ধারার ৪ দফামতে উক্ত বিধিগুলি দৃঢ় করিয়া সাধারণ ধারা বিষয়ক ১৮৮৭ সালের ১ আইনের ৬ ধারার ৫ দফা অনুসারে সাধারণের অবগত্যর্থে প্রকাশ করিলেন । 제 ঢাকা মুনিসিপালিটীর নিমিত্ত ১৮৮৭ সালের ২০ আইনের ও ধারানুসারে প্রণীত বিধি । বিধি । ১ । এইং বিধির কার্য্য পক্ষে “বন্য পক্ষী" শব্দে বন্য কুকুট, ময়ুর, তিতির পক্ষী, বটের পক্ষী, টিটির পক্ষী, সিস দেওয়া বালম্বাস, রঞ্জিত কাদা খোচী, ভূল বালছাস, কটন্টিল) এবং যে সকল পক্ষীকে পালকের জন্য মারা হয় সেই সকল পক্ষীও বুঝাইবে । ২ । স্থানীয় গবৰ্ণমেণ্ট বিজ্ঞাপমক্রমে ১৮৮৭ সালের ২০ আইনের ৩ ধারার বিধান খরগোস ও হরিণের প্রতি বৰ্ত্তিবে, এই আদেশ করায় নিম্নলিখিত বিধি যেরূপ বন্য পক্ষীর প্রতি বৰ্ত্তে সেইরূপ ঐ১ জন্থর প্রতিও বৰ্ত্তিবে। ৩ । এই২ বিধির কার্য্যপক্ষে প্রসব করিবার ঋতু এপ্রিল মাসের ১ তারিখ হইতে সেপ্টেম্বর মাসের ৩০ তারিখ পর্য্যস্ত ব্যাপ্ত হইবে । ৪ । প্রসব করিবার ঋতুর কালের মধ্যে ঢাকা মুনিসিপালিটীর সীমার মধ্যে কোন ব্যক্তির নিকট সম্প্রতি মারা বা ধরা কোন বন্য পক্ষী, হরিণ, বা খরগেস থাকিলে কিম্বা কোন ব্যক্তি জীবিত বা মৃত তদ্রুপ কোন পক্ষী বা জন্তু বিক্রয়ার্থে দেখাইলে প্রত্যেক পক্ষীর বা জন্তুর নিমিত্ত তাহার ৫) পাঁচ টাকার অনধিক অর্থদণ্ড হইতে পারবে । ৫ । কোন ব্যক্তি সম্প্রতি মারা বা ধরা কোন প্রকার বন্য পক্ষীর পালক কিম্বা সম্প্রতি মারা বা ধরা কোন খরগোসের বা হরিণের লোম বা চৰ্ম্ম প্রসব করিবার ঋতুর কালের মধ্যে সহরে আমদানী করিলে তদ্রুপ প্রত্যেক পক্ষীর পালকের কিম্বা তদ্রুপ প্রত্যেক খরগোস বা হরিণের লোমের বা চৰ্ম্মের নিমিত্ত তাহার ৫১ টাকার অনধিক অর্থদণ্ড হইতে পরিবে । ৬ । দ্বিতীয়বার অপরাধ প্রমাণ হইলে এরূপ প্রত্যেক পক্ষী, খরগেস, হরিণ, পালক, লোম ব৷ চর্মের নিমিত্ত ১০, টাকা পৰ্য্যন্ত অর্থদণ্ড হইতে পারবে । t ৭ । যে সকল পক্ষী, পালক, লোম ও চৰ্ম্ম প্রভৃতি সম্বন্ধে বিধির ৪, ৫, ৬ ধারামতে অপরাধ প্রমাণ করা হইয়াছে তাহা জব্দ হইবে । ৮ । উপরোক্ত বিধির ৪, ৫, ৬ ধারা লঙ্ঘন জন্য অপরাধ যাহাতে প্রমাণ হয় এমত সন্ধান যে ব্যক্তি দেন, বিচারকারী মাজিষ্ট্রেট উক্ত কএক ধারামতে যে অর্থদণ্ড ধাৰ্য্য হইয়া আদায় করা যায়, তাহার অৰ্দ্ধেকের অনধিক তাহাকে পুরস্কার দিতে পারিবেন। مص- ص. صد - ما -س. SSAS A SAS SSAS SSMMM SMMMSSM SAAAAA AAAA CG DD DAg CHHSHHAS AMSA SAASAASAAAS এচ. এচ, রসলি, বঙ্গদেশের গবর্ণমেণ্টের সেক্রেটরী । AMSALLLACCCCSTSTS বিজ্ঞাপন । ১৪৩৭ টি, এম, নম্বর - ১৮৯৭ সাল ৯ নবেম্বর —ময়মনসিংহ জিলার অন্তর্গত মুক্তাগাছ মুনিসিপালিটীতে বঙ্গীয় ১৮৯৪ সালের ৪ আইন ও বঙ্গীয় ১৮৯৬ সালের ২ আইন দ্বার সংশোধিত বঙ্গদেশের মুনিসিপালিটী বিষয়ক ১৮৮৪ সালের ৩ আইনের ২৫৪ অবধি ২৬০ পৰ্য্যম্ভ ও ২৬nক এবং ২৭৪ ধারার বিধান প্রচলিত করণার্থ শ্ৰীযুত লেপ্টেনেন্ট গবর্ণর সাহেবের অভিপ্রায় প্রকাশক ১৮৯৭ সালের ৭ মে তারিখের ২৫৩৮ এম, নং এক বিজ্ঞাপন ঐ মাসের ১২ তারিখের কলিকাত গেজেটের ১B খণ্ডের ১১৬ পৃষ্ঠায় প্রকাশ করা গেলেও এবং উক্ত বিজ্ঞাপন উক্ত মুনিসিপালিটীতে প্রকাশিত হুইবার তারিখ অবধি এক মাসের মধ্যে উক্ত মুনিসিপালিটীর কোন ২ অংশে উক্ত সকল বিধান প্রচলনের সম্বন্ধে যে২ আপত্তি উপস্থিত করা গিয়াছিল তাহা যুক্তিসিদ্ধ বলিয়া গ্রাহ্য হওয়ায় সাধারণের অবগত্যৰ্থে এতদ্বারা এই সংবাদ দেওয়া যাইতেছে যে, শ্ৰীযুত লেপ্টেনেন্ট গবর্ণর সাহেব স্থানীয় গবৰ্ণমেন্টের প্রতি উক্ত আইনের ২২১ ধারামতে প্রদত্ত ক্ষমতানুসারে কার্য্য করিয়া এবং মুক্তাগাছ। মুনিসিপালিটার সভাগত কমিশনরদের পরিবর্তিত অনুরোধক্রমে মুনিসিপল আইনের উক্ত বিধান উক্ত মুনিসিপালিটার নিমুনির্দিষ্ট সীমার মধ্যে প্রচলিত করিবার অনুমতি দিলেন । উত্তর সীমা –আয়মন নদী। পূৰ্ব্ব সীমা –দৌল বিল। দক্ষিণ সীমা ।—সুবর্ণখালী রোড। পশ্চিম সীমা ।—হরিদত্তের রোড । এচ , এচ, রসলি, বঙ্গদেশের গবর্ণমেণ্টের সেক্রেটরী ।
