পাতা:গবর্ণমেণ্ট্‌ গেজেট্‌ (জুলাই-ডিসেম্বর) ১৮৯৭.pdf/৫৮০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( 8 ° ) পরিবে যাহা ঐশ্ৰীমতীর এটনি জেনরল সাহেব কর্তৃক উপস্থিত করা তদ্রুপ সম্বাদ সম্বন্ধে আইনমতে অমুষ্ঠিত হইতে পারে । (গ) এরূপ কোন সম্বাদ অনুসারে বা তৎক্রমে যে জরিমানা, অর্থদণ্ড, সম্পত্তিদণ্ড, ঋণ বা টাকা আদায় করা হয় তৎসমস্তই ভারতবর্ষের গবর্নমেন্টের হইবে । (ঘ) হাই কোর্ট এই ধারার বিধান কার্য্যে পরিণত করণার্থে বিধি প্রণয়ন করিতে পারবেন। ১৯৫ ধারা । (১) (ক) ভারতবর্ষের দণ্ডবিধির আইনের ১৭২ হইতে ১৮৮ পর্য্যন্ত ধারা কৰণ হেতুক অভিযোগের পারে সেই অপরাধ রাজকীয় কথা । যে কার্য্যকারকের সস্বন্ধে হইয়। থাকে তাহার কিম্বা তিনি য"হার অধীন পেষ্ট রাজকীয় কাৰ্য্যকারকের অমুমতি কি নালিশ না হইলে, (*) ةeه چitRcRRه د وداه ڈg, ( وهه د رفاه دوهه २००, २०४, २०७, २*१, २०४, २०२, २४०, २ss , कि २२४” ধারামতে যে২ অপরাধ দণ্ডনীয় তাহা কোন আদালতের আমু : ঠানিক কার্য্যে বা তৎসম্বন্ধে করা গেলে ঐ আদালতের কিম্ব সেই আদালত অন্য যে আদালতের অধীন থাকেন তদীয় অনুমতি কি নালিশ না হইলে, (গ) উক্ত আইনের ৪৬৩ ধারায় যে কোন অপরাধের বর্ণনা আছে কিম্বা, ৪৭১, ৪৭৫ কি ৪৭৬ ধারামতে যে২ অপরাধের দণ্ড হইতে পারে কোন আদালতের আনুষ্ঠানিক কোন কার্য্যে প্রমাণস্বরূপ যে দলীল উপস্থিত করা কি দেওয়া যায় তৎসম্বন্ধে কোন পক্ষ সেই অপরাধ করিলে, ঐ আদালত কিম্বা এ আদালত অন্য যে আদালতের অধীন থাকেন তদীয় অনুমতি কি নালিশ না হইলে, কোন আদালত ঐ অপরাধ গ্রাহ্য করিবেন না । (২) এই ধারায় “ আদালত ” শব্দে কোন দেওয়ানী, রাজস্ব বা ফৌজদারী আদালত বুঝাইবে, কিন্তু বেজিটরী করণ বিষয়ক ১৮৭৭ সালের আইনমত কোন রেজিষ্ট্রর বা অপর কোন আমলা ইহার অন্তর্গত त्रं । (৩) এই ধারার লিখিত সকল অপরাধ সম্বন্ধে এই ধারার বিধান ঐ সকল অপরাধের সহায়তা করণের ও ঐ সকল অপরাধ করিবার উদ্যোগের প্রতিও বৰ্ত্তে । (৪) এই ধারায় যে অনুমতির উল্লেখ হইয়াছে 蜗 তাহা সাধারণ কথায় ব্যক্ত ਾਂ ు. ు ছইতে পরিবে, অভিযুক্ত কথা । ব্যক্তির নাম লিখিবার প্রয়োজন নাই | কিন্তু ষে আদ| সাধাবণের ন্যায়বিচাবের fবরুদ্ধে কোনই অপরাধহেতু জভিযোগের কথা । দলীল প্রমাণস্বরূপে উপস্থিত করা গেলে তৎ সম্পকীয় অপবাধেব অভিযো— গের কথা । লতে কি অন্য স্থানে ও যে সূত্রে অপরাধ করা যায় যথাসাধ্য তাহার নির্দেশ করিতে হইবে । (৫) এই ধারার উল্লিখিত কোন অপরাধ সম্পর্কে অমুমতি প্রদত্ত হইলে বৃত্তান্ত দৃষ্টে অন্যতর অপরাধ কৃত হইয়াছে বলিয়া যদি প্রকাশ হয় তবে যে আদালত মোকদ্দমা গ্রাহ্য করেন উল্লিখিত অন্য অপরাধ ধরিয়া অভিযোগপত্র প্রস্তুত করণার্থে সেই আদালতের ক্ষমতা থাকিবে । (৬) এই ধারামতে যে অনুমতি দেওয়া অস্বীকার করা যায় অস্বীকারকারী কর্তৃপক্ষ যে কর্তৃপক্ষের অধীন সেই কর্তৃপক্ষ তাহ দিতে পারবেন । সেই অনুমতি লিখিত হইয়া দিবার তারিখ হইতে ছয় মাসের অধিক কাল বলবৎ থাকিবে না। কিন্তু হাই কোর্ট উপযুক্ত কারণ দেখান গেলে ঐ কাল বাড়াইয়া দিতে পারবেন। (৭) ছোট আদালত ভিন্ন প্রত্যেক আদালত হইতে সাধারণতঃ যে আদালতে আপীল হয়, এই ধারার কার্য্যপক্ষে প্রথমোক্ত আদালত সেই আদালতের অধীন বলিয়া গণ্য হইবে। (৮) রাজধানী নগরের ছোট আদালত হাইকোর্টের অধীন বলিয়া গণ্য হইবে, এবং প্রত্যেক ছোট আদালত যে সেশন খণ্ডের মধ্যে থাকে সেই খণ্ডের সেশন আদালতের অধীন বলিয়া গণ্য হইবে । ১৯৬ ধারা । ভারতবর্ষের দণ্ডবিধির আইনের ১২৭ ধারা ভিন্ন ৬ অধ্যায়মতে দণ্ডনীয় কিম্বা উক্ত আইনের ২৯৪ক ধারামতে দণ্ডনীয় অপরাধের নালিশ হইলে, মন্ত্রিসভাধিষ্ঠত ঐযুত গবর্ণর জেনরল সাহেবের কিম্বা স্থানীয় গবৰ্ণমেন্টের আজ্ঞা কিম্বা দত্ত ক্ষমতাক্রমে কিম্বা এতৎপক্ষে মন্ত্রিসভাধিষ্ঠিত শ্ৰীযুত গবৰ্ণর জেনরল সাহেবের স্থানে ক্ষমতাপ্রাপ্ত কৰ্ম্মচারির আজ্ঞা কিম্বা তাহার দত্ত ক্ষমতক্রমে ঐ নালিশ উপস্থিত করা না গেলে, কোন আদালতে তদ্রুপ অপরাধের অভিযোগ গ্রাহ্য হইবে না । -- (১) বিচারকর্তাস্বরূপ কোন বিচারকর্তার নামে কিম্বা রাজকীয় বাজবিরুদ্ধ অপবাধেব অভিযোগের কথ। । ১১৭ ধারা । বিচাৰকৰ্ত্তদেব ও লাজ কীয কার্য্যকাৰ কদের নামে অন্যয়ে কাৰ্যকারক ভারতবর্ষীয় অভিযোগের কথা । কি স্থানীয় গবৰ্ণমেন্টের অনুমতি বিনা অপসৃত হইতে না পারেন এমত কার্যকারকস্বরূপ র্তাহার নামে কোন অপরাধের অভিযোগ হইলে, যে গবৰ্ণমেণ্ট তাহাকে অপসুত করিবার আজ্ঞা দিতে পারেন সেই গবৰ্ণমেণ্ট কিম্বা উক্ত গবর্ণমেণ্ট হইতে ক্ষমতাপ্রাপ্ত অন্য কর্মচারির অনুমতি ভিন্ন অথবা ঐ বিচারকর্ড কিম্বা রাজকীয় কাৰ্য্যকারক যে আদালতের কিম্বা অন্য কর্তৃপক্ষের অধীন থাকেন উক্ত গবর্ণমেণ্ট তাহার তক্রপ অভিযোগ করিবার অনুমতি দিবার ক্ষমতা খৰ্ব্ব করিয়া না থাকিলে তাহার অম্বুমতি ভিন্ন ঐ অভিযোগ কোন আদালতে এাহ্য হইবে त्रौ ।