y8 গবর্ণমেণ্ট গেজেট, ১৮৯৭ সাল ৩ আগষ্ট । [ छछूर्ष थ७ ।। AS AMA TT MAMDTAAA S AS ADMAASL S HCTTTSMMMS SSSSSS -- اس مسيس-----mw -- - הא | (২) দরখাস্ত যদি মঞ্জুর করা হয় তাহ হইলে (১) | নিমিত্ত আদালতের আদেশানুসারে ব্যয়িত | একরণানুসারে আমানত করা টাকা পূৰ্ব্বোক্ষতে |" (৩) ১ প্রকরণমতে আমানত করা ষে টাকা আদায়যোগ্য কী সূচিত করণার্থ যে ইষ্টাম্প (২) প্রকরণানুসারে ব্যয়িত না হয় তাহ আমানতব্যবহার করতে হইবে সেই ইষ্টাম্প ক্রয় করিবার | কারকে ফেরত দেওয়া হইবে। ” --- - - معه - स्तत्वचलिझसिक्रस्तञ्ज° "=" * ۔یے= مجمہ -- অভিপ্রায় ও হেতুর বিবরণ। যে ইষ্টেট সম্বন্ধে প্রবেট বা ধনাধ্যক্ষভার ক্ষমতাপত্র প্রদত্ত হয় দরখাস্তকারী কর্তৃক সেই ইষ্টেটের যে মূল্য DDDDD DD DBBB BBB BAA BBB B BBBDBB BBBBBB BBB BBB BBBB BB BBBB টাক আদায় করা যাইতে পারে । ১৮৭৫ সালের ১৩ আষ্টম এবং ১৮৯০ সালের ৮ আইনের দ্বারা সংশোধিত ঐ আইনের ৩ ক অধ্যায়ে দরখাস্তকারী যে ফী দিয়াছেন তাহা ন্যায্য কীর অপেক্ষা অত্যধিক দেখা গেলে ফী ফেরত দিবার নিমিত্ত আর দরখাস্তকারী প্রবেট বা ধমাধ্যক্ষতার ক্ষমতাপত্রের নিমিত্ত দরখাস্ত করিবার সময় উহার হস্তে যে সম্পত্তি আসিবে সেই সম্পত্তি কম করিয়া ধরিয়া যদি সেই হিসাবে ফী দিয়া থাকেন তাহা হইলে যে ফী দিয়াছেন এবং যে ফা তাহার দেওয়া উচিত ছিল ইহার মধ্যে যত টাকা বৈলক্ষণ্য হয় সেই টাকা পরে আদায় করিবার নিমিত্ত বিধান আছে । . ২ । কিন্তু দরখাস্তকারির মূল্যাবধারণ যে ঠিক ইহা পরীক্ষা পরিবার নিমিত্ত গবৰ্ণমেণ্টের রাজস্ব কর্মচারিদিগের কোন উপায় করিয়া দেওয়া কম নাই। দেখা গিয়াছে যে আইনের এই দোষে কাৰ্য্য পক্ষে কতক অসুবিধা ঘটে । অতএব জিলার প্রধান রাজস্ব কর্মচারী যে মোকদ্দমায় প্রবেট বা ধনাধ্যক্ষ তার ক্ষমতাপত্রের নিমিত্ত দরখাস্ত করা হয় সেই মোকদ্বষার রিকার্ড পরিদর্শন করিতে পারবেন এবং সম্পর্কযুক্ত ইষ্টেটের DD BBBS DD BBBBB BBB BBB BBBB BB BBB BBB BBBBB BBBBB BBBB BBBB ১৮৭০ সালের ৭ অগইমে এই মর্যের একটী ধারা যোগ করিয়া ঐ দোষ সংশোধন করিবার প্রস্তাব করা যাইতেছে । HHH BBB BB B BBBBBB BBBBB BBB BBB BBB BB B BBB BBB BBB BB প্রবেট বা ধনাধ্যক্ষভার পত্রের নিমিত্ত দরবান্ত করিবার সময়ই লওয়া যাইতে পারে তজ্জন্য এ আইনে উত্তর ধিকারতের সার্টফিকেট বিষয়ক ১৮৮৯ সালের ৭ আইনের ১৪ ধারার অম্বরূপ বিধ ন সন্নিবেশিত করিবার প্রস্তাবও করা যাইতেছে । এক্ষণে যেরূপ আইন আছে তাহাতে কী প্রবেট বা ধনাধ্যক্ষতার ক্ষমতাপত্রের নিমিত্ত দরখাস্ত করিবার সময় দিতে হয় না, প্রবেট বা ধনাধ্যক্ষতার ক্ষমতাপত্র প্রদত্ত হইবার সময় দিতে হয়। যে ব্যক্তির সম্বন্ধে ভারতবর্ষীয় উত্তরাধিকারিত্ব বিষয়ক ১৮৬৫ সালের ১০ আইনের ১৮৭ ও ১৯০ ধারা খাটে না এবং আপন উত্তরাধিকারিত্ব স্বত্ব সাব্যস্ত করিবার নিমিত্ত র্যাহার প্রবেট বা ধনাধ্যক্ষতার ক্ষমতাপত্ৰ উপস্থিত করিবার প্রয়োজন নাই তিনি প্রবেট ব। ধন।ধ্যক্ষতার ক্ষমতাপত্রের নিমিত্ত আপন দরখাস্তের উপর প্রবেট বা ধনাধ্যক্ষতার ক্ষমতাপত্র প্রদত্ত হুইবার হুকুম পাইয়াই আপন অভীষ্ট সিদ্ধ করিতে পারেন এবং প্রাধিত প্রবেট ব। থনাধ্যক্ষতার ক্ষমতাপত্র না লইলে এবং তজ্জন্য নির্দিষ্ট কী না দিলেও তাহরে চলে । ইহা স্পষ্টই বুঝা যায় যে আইনের যে এইরূপ ফল হয় আইন কৰ্ত্তাদের কখনই এরূপ অভিপ্রায় ছিল না। অতএব পাণ্ডুলিপির ২ ধারার শেষাংশ এইরূপ ফল নিবারণের অভিপ্রায়ে সন্নিবেশিত হইয়াছে । জে, উড়বরণ । ২৬এ জুন, ১৮৯৭ সাল | af கு জে, এম, ম্যাকুফাসন, ভারতবর্ষের গবর্ণমেন্টের সেক্রেটরী । Cui UN DER NATH Bosk, Bengali Translator.
