পাতা:গম্ভীরায় শ্রীগৌরাঙ্গ.pdf/২২৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দিবোন্মাদ ২০:3 পূর্বেই লিথিয়:ছি যে মহাপ্রভুর শেষলীলা একবারেই দিব্যোন্মাদময়ী। শেষ দ্বাদশবর্ষকাল সিন্ধুতটে প্রেমসিন্ধু শ্রীগৌরাঙ্গ শূনর যে প্রেমলীলায় বিপ্ৰলম্ভরসের মহোচ্ছাস প্ৰকট করিয়াছিলেন, তাগা যমুনাতটবাদিনী গোপিকাকুলের বিপুলস্তরস অপেক্ষাও যেন অধিকতর প্রগাঢ় ও অধিকতর গভীর। প্রীকৃষ্ণবিচ্ছেদে মহাপ্রভূর কি প্রকার দশা হইয়াছিল, ইতঃপূর্বে বহু বার তাহার উল্লেখ করা হইয়াছে। কবিরাজ গোস্বামী হই এক পংক্তিতে সেই সকল দশার সুস্পষ্ট আভাস দিয়া রাথিয়াছেন। শ্ৰীচরিতামৃতের অস্ত্যলীলার একাদশ আধায়ে লিখিত আছে দিনে নুত্য কীৰ্ত্তন ঈশ্বরদরশন। রাত্রে রায় স্বরুপ সনে রস-আস্বাদন। এই মতে মহাপ্রভুর কাল বহি যায়। কৃষ্ণের বিরহ বিকার অঙ্গে না সামায়ু ॥ দিনে দিনে বাড়ে বিকার রাত্ৰে অতিশয়। চিন্তা উদ্বেগ প্রলাপাদি যত শাস্ত্রে হয়। স্বরূপ গোসাঞী আর রামানন্দ রায়। রাত্ৰি দিনে করে ই’তে প্রভূর সহায়ু ॥ আবার অস্ত্যলীলার দ্বাদশ পরিচ্ছেদে লিখিত হইয়াছে। অন্তঃপর মহাপ্রভুর বিষঃ অস্তর। কৃষ্ণের বিয়োগ দশা স্করে নিরস্তয় ॥ হাহা কৃষ্ণ প্ৰাণনাথ ব্রজেন্দ্ৰলন্দন । কাহ যাও.jাহ৷ পাং মুরলীবদন ।