আষাঢ়, 3లి 36 j দুজনে বেরিয়ে পড়া গেল । সেদিনকার अंश्ां७ब्राँ। वज्रं यं ७ ष्ठमथ्शश्व fइग्ा ॥ বৃষ্টি ও হয়নি অথচ গুমোট ভাব ও নেই। চার দিকেই পোলামাঠ—ভিজে ভিজে হাওয়াটুকু বেশ একটা মাদকতার স্থষ্টি করছিল--- । এই সেই পলাশীর বিশাল গ্রীষ্কর । চাঞ্জিদিকে মৌনতার শুব্ধ ছবি । বিগত দিনের ব্যখামাখ ইতিহাস মনে পড়ে মনট একটু ব্যখিত ছয়ে উঠল । কত সংস্ৰ বুকের রূক্ত এই পাৰi৭ধক্ষে মিলিয়ে আছে ... পকেট থেকে কুমলি বাস্থ কল্পে খিছিয়ে একটা श्रृंitछ्ब्र गैौt5 बन cशृण । शांभिमौहे (मौमठा স্লাজল-জীয়গাটা কেমন লাগছে য়ে ? একটু উদাসম্বরেই বললেম, লাগছে ত ৰেশ, তবে কি জানি কেন মনটা বজ্ঞ যেন হু-দ্ধ করছে । বঙ্গেয় স্বয়ে উত্তর ছোল, জীব লেগে গেল नifश्ड़ # नi, ख्रि ८ौब्रि छंछ क्षम ८कश्म 弓邵衷? বিলতার চিন্তু যে একেবাক্সে মনে উদয় হয়নি, তা বলতে পারি না । তাহলে মিথ্যে বলা হয়। তৰু আমিনী পাছে লে কখা বুঝতে পেরে জীবীর স্বঙ্ক রকম কিরূপ করে এসে, জাই বলে উঠলাম, তোঁর খালি ঐ লব কখ। ] একটু হেসে ৰামিনী বলল,—ঠিক পয়েন্ট”-এ ‘টি’ করেছি যুঝি । ই ই, তোর প্রথম বোম্বের কোন কথা বললি না ত ? ৰামিনীর কাছে কৰা লুকোতে ইচ্ছ। আমার কোন কালেই ছিল না—এখনও লাই i হুৰু একটা দীর্ঘশ্বাস মোচন করে বললেম,—সে জীয় শুলে কি কল্পবি ভাই ? --বলতেই বিরহ আসছে । স্তৰে ফীজ লেই *ोंकृ । পলাশীর স্মৃত্তি Ꮌ☾Ꮔ —ল বা শোনু, বলছি । কিন্তু একটা কথা বলে রাখি, কোন প্রতিবাদ করতে পারবি না। আসিনট বেশ একটু জম্কে নিয়ে বলে ৰামিনী বলে উঠগ-অলু রাইট ? স্তৰে শোমূ-বেী আমাছ মরেনি। চারপ্রবলভাৰে ৰাধা দিয়ে ঘামিনী বলে উঠল,— কি বললি ? ীে ময়ে নি ? একটু হেসে বললেম, এই তোয় প্রতিজ্ঞ । এই না বললি প্ৰতিৰtধ করবি লt r --aठियांtमद्र भग्नदःiञ्च श्tनर्दे कब्रtष्ठ श्छ । তুই যে স্থতিকে দিন বলে চালিয়ে দিবি, জল জলে চোখ থাকতে কেমন করে তা বিশ্বাস কল্পি বল দেখি ? তাঁর পিঠে একটু ছাত বুলিয়ে বললেম, জ্যের প্রতিবাদের মতে, দরকার ছলে, এ-ও বিশ্বাস कद्ररङ ह**द दि भव8 इष्टब ७ ॥ --বেশ, স্তবে তুষ্ট বলে ৰা, আর আমি চোখ ছুটী বুজিয়ে চুপট করে শুনে ঘাই, কেমন ? বলতে লাগলো। ঃ গুীর সঠিক খবর জমিই জানি না তাই। সে আজ প্রায় ধোল বছর জাগেকার কথা । সেই মাঞ্জ প্রাকৃটিস করতে । নেমেছি। পাটনায় জামায় এক খুড়তুতে লুY কাজ করেন ৷ উন্ন রেকমেণ্ডশনে” থেকে একটা কল পাই—ঞ্জনিক কেল '...দশ' পনের দিন চিকিৎসা করে ফেরবার সময় পথেই জঠাৎ ভাষীয় উগ্র জর ছয় । ভগ্নিায় বাসায় ফিল্পে ৰাষীয় সময় পৰ্য্যস্ত করে নিতে পারিনি-ষ্টেশনের পথেই জ্ঞান জুরিয়ে পড়ে ঘাই । যথম জ্ঞান ছেলে দেখলুম, একটা ছোট কুঁড়ে ঘরে আমি শুয়ে আছি, আর মাথার কাছে একটি চোল-পনের বছঞ্জের তরণী তাঁর দীর্ঘ টানাটান চোখ মেলে জামান্তু মুখের দিকে চেয়ে জুছে --- ব্যাপারটা অনেকটা স্বপ্নের স্বত মনে হতে গাল চোখ বুজিয়ে নিজের কথা ভাববার চেষ্টা করলেN
