পাতা:গল্পলহরী-নবম বর্ষ.djvu/২১১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ste ।নয়ে খুজনে উঠে বসলে । রবীন দাড় ধরলে, হরণ ধরলে হাল, নৌকা চললো । ছোট পুলটার নীচে দিয়ে বেতে যেতে এক পাশে tিtডুর ধাক্কা লেগে নৌকাখানার একটা ধীকানি লাগলে । বুধীন বললে—স্বাচ্ছা নৌকাখানা যদি উল্টে যায়, কি কল্পবে বল দেখি r রেখা খিল খিল করে হেসে উঠলো বললে— এখানে আবীর নেীকে ওলটানোর ভয় ? জল জাছে কতটুকু ! —ধরে, যদি ওলটায় ? --মেন্থাৎ যদি ওলটায় ভূমি তো অীছ, ভুলধে । একটু চুপ করে থেকে স্বধীন বললে—ঙ্গামি স" গুীয় জানিনে । ~~-जाँझांझ छttनां ब्रौं ? cब्रथान्न कषाग्र श्रदखांब जाँचां६ श्नि, वृर्डिcठ ९छiछिालाद्ध cख्ने tu८कयाँदछ झिण नौं दलl शोम्न | || লংক্ষেপে স্বাধীন উত্তর দিলে—নী । জলের ধার দিয়ে একটী লোককে এগিয়ে জালতে গেখ। গালে । রবীনের চঞ্চল বৃষ্টি সেদিকে পড়তেই উজ্জল হয়ে উঠলো-স্বরেণ তাঙ্ক’লে এসে পড়েছে। মুখ ফিরিয়ে রেখার যুগের পালে রবীন তীকালে কতক্ষণ তাকিল্পে থেকে থেকে স্বরু করলে—স্বর্ঘ্যের লাল রোদটা পড়ে তোমার চমৎ কায় দেখাচ্ছে স্লেখী । --সত্যি ? রেখ! যুদ্ধ থ’ললে । —সত্যি ! তোমার পানে তাকিয়ে থাকতে আমার বড় ভালো লাগে । তোমােয় পাৰাঁর জন্য অামার কক্ত আগ্রহ কিন্তু তুমি স্তে রাঙ্গী হ’লে না। ফিমের জাদর্শটাই তোমাৰু ৰাছে [ নবম বর্ষ সত্যি হোল, মীমার আগ্রহ-অঙ্কুরীগ মিথ্যে । শেষের দিকে রবীনের গলার স্বর ভারী হয়ে গ্যালো, একটী দীর্ঘ নিশ্বাসের শঙ্কও যেন রেখ শুনলে, একটী অরুপের এমন ধারা আত্মনিবেদনে শব মেয়েরই খুশী হওয়া স্বাভাবিক, রেখাই বা হবে লা কেন । তাঁর মুখের যুদ্ধ হালিটী অাগের চেয়েও স্পষ্ট হয়ে উঠলে, সে বললে—সত্যি তুমি আমার ভালবাস । —এগুলিও তোম্বাস্থ সত্যি মিথ্যের বিচার ? প্রমাণ করার প্রৰিখ থাকলে প্রমাণ দিতুম। কি বা আমি করতে পাল্লি তোমার জন্য । পরীক্ষা করতে চাও, বল, তোমায় একটা কথায় আমি জলে লাফিয়ে পড়তে পারি। সাতার बानेि नl, नांवें वः छनशू६ -cछांभांग्न छछ गबई জানি করতে পারি প্লেখা ! —পারবে ? ৰেশ পড়তে! কেমন প্যর দেখি ? -tङोबग्न •ो९?म्न छक्कै छामि मृद रुन्नgङ পারি, জীবনের মীরাও করি না। তুমি কথা থাও শুধু, এখুনি জলে ঝাপিয়ে পড়ছি— স্বাধীন জামা খুলে ফেলার উপক্রম করলে। রেখাও পিছু হটার পাত্ৰী লয়, বেশ, কথা দ্বিপুম। রৰীন আর দেরী করতে পারলে লী, জামকাপড় খুলে গেঞ্জি ও অtণ্ডারওয়্যার শুদ্ধ নেীকে থেকে জলে লাফিয়ে পড়লো। ক’বার ডুবলে, ভাঁসলে, শেষে হাড়-পা ছুড়তে লাগলো, যেন এই ভুবলে বলে । রবীন যে গণতার জানতো না তা নয়, তবে শ্ৰেথাকে রাজী করার জন্তু কুরেশের সঙ্গে পরামর্শ করে এই চলিটী সে চলিলে। এদিকে ক্ষুেধ ত্তো স্তম্ভিত হয়ে গ্যালো । হোল দেখি লাফিয়ে,