আশ্বিন, ১৩৪e ] রয়েছে, ভিক্ষে চাঁইছ । ব্যাট, একটি স্বাধলাe দেব না, বের । বিদ্যুৎ মেখলার মত চুরী ভাকতির কথা যেন কমলের সম্মুখে একটা পথ উন্মুক্ত করিয়া দিল। এই ত উপার্জনের একটা উপায় । তাই হোক। দেহের সমস্ত শোণিত তাহুীর উষ্ণ হুইয়া উঠিয় তাহাকে উন্মাদ বিভ্রান্ত করিয়া তুলিল। লোকটির দিকে আরক্ত-নেত্ৰে চাহিয়া সে বলিল, দেমেন ন তা হ’লে ? না না, যা লা বাপু ! বিরক্ত করিস নি। তাহার মুখের দিকে চাহিয়া লোকটী ভয় পাইনাছিল। কমল মুহূৰ্ত্ত ইতস্ততঃ করিল। তাহার পর উম্মত্ত্বের মত ঝাপাইয়া তাঙ্কার উপর পড়িল। মানুষ অবস্থারই দাস। কোন অবস্থা কাহাকে কখন কোথা হইত্তে কোথায় লইয়া আসিতে পারে, পূর্কে কেহই তাহা কল্পনাও করিতে পারে না। যাহ! স্বপ্লেয়ও অগোচর তাছাই সম্ভব হইয়া গঁড়ায় । কমল বলিল, বেশ তবে চুরীই ক্ষচ্চি। আতঙ্কিত আক্রমণে লোকটা পড়িয়া গিয়া আৰ্ত্তকণ্ঠে চীৎকার করিয়া উঠিল। নীরব সঞ্চার বুকে সেঞ্চাপি অতি বিকটভাবেই আঘাত করিল। মুহূর্তের চেষ্টায় লোকটী উঠিয়া পড়িয়া সবক্সে কমলের ললাটে একটা আঘাত করিল। কমল টলিয়া পড়িল । অবসর দেহ কঁাপিতেছিল, তথাপি কোথা হইতে একটা বিপুল শক্তি আসিয়া ত’কে যেন মরিয়া করিয়া তুলিল, ক্ষণেকের চেষ্টাতেই সবলে উঠিয়া লোকটার গল! দুই হাতে চাপিয়া ধরিল। কয় মুহূৰ্ত্ত মাত্র। লোকটী নিঃশব্দে খুলীয় লুটাইয়া পড়িল । স্থিরমিশচলনেজে কমল তাহার দিকে চাহিয়া রহিল। কি যে করিল, কি হইল কিছুই বুঝিবার মত সামর্থ্য রহিল না। চমক ভাঙ্গিল ! অদূরে কয়জন লোক আসিতেছিল। প্রতিশোধ tEస్ట్రీ অন্ধকারে তাহার। ইহাদের স্থম্পষ্ট দেখিতে পায় নাই। তাহাঙ্গের কণ্ঠস্বর কানে যাইতেই কমল সচকিতে ফিরিল । তাহার পর ক্ষি৫হস্তুে লোকটীর শনিবাগ ও ঘড়ির চেন খুলিয়৷ ইয়া ছুটিয়া পলাইল । কয়জন লোক সেপানে আ সিয়া জাড়াইল । মধাই অতীত হইয়া গিয়াছে । কমলেশ তখনও ফিরিঙ্গ না দেখিয়া নীরা বাস্তু হইয়া উঠিল। গ্রামে কেহ তাহার প্রতি গ্রনল্প নহে বলিয়া কমপ্লুেশ কহিয়েও নিকট হাইত না । এতক্ষণ তাহাঙ্কে না আসিডে দেখিxt নীরা অত্যন্ত আস্বস্তি বোধ করিতে লাগিল । ছেলেট বকক্ষণ কাদিয়া অবশেষে খুঃ, ইয়। পড়িয়ছে । ধরে কিছু নাই। কিছুমাত্র পথ্য তাহার মুণে পড়িল না। নীরা কি কারবে ভাবিয়া পাইতেছিল না ! পল্লীস্থ কহয়ও স্বারা কোন উপঞ্চারের সম্ভাবম নাই। নিজে অক্ষম, রঞ্জ ; জুই পদ চলিবারও শক্তি , ই, কোথায় স্বাক্টবে,কি করিয়া স্বামীর সংবাদ ল খ, স্নাতকালেক্স স্কুঞ্জ দিন শেষ হইয়া আ, ই । নীরব স্তন্থ পূঞ্জীর মধ্যে এই স্ববিশাল বাড়িথানার মধো যুক্তকল্প সঙ্গানকে লক্টয়া কি ভাবে সে সময় কাটাইতেছিল, শুধু অন্তধ্যামাই জানিলেন । গন্ধ্যার অন্ধকার গাঢ় হইয় রজনী নামিয় আসিল । আলোক রেখাহীন বাড়ির প্রতি কক্ষ যেন বিরাট মুথ ব্যাদান করিয়া তাহাকে গ্ৰাস করিতে আসিতেছিল। মীরার মনে হুইগ কক্ষে কক্ষে স্থাজ যেন কাহারা খুরিয়া বেড়াইভেছে । কাহাজের অট্টহাসির উল্লাসধবনি থাকিয়া থাকিয় তাহার শ্রবণে পশিতে ছিল । বুঝি বাড়ির পূর্বতন অধিকারীরা একত্র হইয়া তাহাদের অতীতের লীলা নিকেতনে ফিরিয়া আসিয়া, উৎসবে মত্ত হইয়াছে ? তৈল নাই । আলো জলিল না। নীধিড় অন্ধকারে পুত্রকে
