পৌষ, ১৩৪• I স্বধীন গৃহে প্রত্যাগত হইয়া শুনিল, তাহার পিতা শয়ন-গৃহে । সে নিজেও শ্রাপ্ত হইয়াছিল ; নিগ্রাদেবীর উপাসনার অন্ধ নিজ শম্বন-কক্ষে প্রবেশ করিল। কিন্তু নিজা ৰোগ্ৰায় ? ৰাল্যকাল হইতে সে রেবাঙ্কে দেখিয়াছে, জাহাৰুে ভালবাসিয়াছে। মাতাপিতার ইচ্ছা এবং কঙ্কারও মতপিতার ইচ্ছা সে উত্তমস্কপেই অবগত ছিল । সে ও রেৰা উভয়ে জানিত,তাহাঙ্ক। শীঘ্রই পরিণয়-সূত্রে আবদ্ধ হইবে। কিন্তু তাহাকে বাধ্য হুইয়া বিবাহ-সম্বন্ধ ভাণ্ডিয়া দিত্তে হইয়াছে। সমস্ত ভবিষ্যৎ জীবন সে ছুঃথকেই ৰম্বণ করিয়া লইতে বাধ্য হুইবে । भरश्शबाबूब७ जयषद्राछि बनिजारउहे কাটিল । তিনি কি করিলেন ? ওঁাঙ্কায় এক मृहूहरूंद्र झर्कलज़ाब्र छछ फँझान्न जाँचौथन वणिक्ट সাধুতার খ্যাতি, পুঞ্জের ভবিষ্যৎ স্বগ ও উন্নতির আশা চিরদিনের জন্তু চলিয়া গুেল ? নিতাই পাল, যে তাহার ক্ষধীমে কৰ্ম্ম কলিত এবং অসাধুতার জঙ্ক অপমানিত হইয় তাহার কার্যnলয় হইতে বঞ্চিত হয়, সে লাজ প্রতিহিংসাবৃত্তি চরিতা করিবার রযোগ হীয়াইবে না-সে সৰ্ব্বত্র তাহাঙ্গ ঘুর্বলতার কাহিনী প্ৰতিরঞ্জিত করিয়া প্রকাশ করিবে । তাংরি আর্থিক অবস্থা এতদূর মন্দ হইয়াছে যে, সে সেদিনগু তাহার নিকট কাভয়ভাবে একটি কৰ্শ্বের জন্ত প্রার্থনা করিয়া গিঞ্জ’ছে। কিন্তু তিনি সে প্রার্থনা পুত্ৰণ করিতে পারেন নাই । 丙f看 অতি প্রত্যুষে মহেশৰাৰু নীচে নামিয়। জাঙ্গিলেন। তখনও স্বধীনের নিপ্রাভঙ্গ হয় নাই । ‘শঙ্কাল্প'কে তাহার গাড়ী জানিতে জাগেশ দিলেন। গাড়ী জাপিল । তিনি উঠিয়া জাজেশ দিলেন, “জিতেনবাবুর বাড়ী।"
- ilप्रांच्च £क्लनं
স্বাধীন agళే জিতেনবাৰু এত ভোখে মহেশখাৰুঞ্চে দেখিয় আশ্চর্ধ্য হইলেন : বলিলেন, “এত সকলে ? ব্যাপায় কি ?” মহেশবৰু বলিলেন, “চল, বাছি।” জিতেনবাবুর অক্ষিপ ঘরে উভয়ে বসিলেন। মহেশবাল জিজেনবাবুর হাড় ছুইটী খুঞ্জিয়৷ আশ্রপুর্ণলোচনে কাভয়ঙ্কণ্ঠে বলিলেন, “ভাই, আমি মহা অপৰাধী ! কিসে সবদিক রক্ষা পায়, কিছুই নুৰু ভে পারছি না। তোমার বুদ্ধি ও প্রত্যুৎপন্ধমতিত্বের জন্য আমি তোমাকে আগুঞ্জিক শ্রদ্ধা করি। তাই তোমার কাছে গৌড়ে এলাম।” ঞ্জিতেনবাৰু বলিলেন, “আপনি কি বলেন । আপনাকে আমি গুরুর মত দেখি । স্থাপনায় দৃষ্টান্ত দেখেই আমি আমার খ্যখলায়ে এত উন্নতি কবৃত্বে পেরেছি। আপনার সাধুতার আদর্শ বাঙালীর ঘরে ঘরে আকুলত হুেক্ ৷” “লাধুতা!" মহেশখাৰু একপ্রকার অম্বাভাবিক হাসি হাসিয়া ৰলিলেন, "সাধু কে ? অামি চোর, জামি ক্ষুয়াচোর, আমি প্রডায়ণ৷ করে সকলকে ঠকাতে যাচ্ছিলাম—বিশেষত:, তোমাৰে । সুধীন জামাকে চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে, আমি কতদূর জঙ্কায় ৰুছিলাম। আমার গৃহিণীর শেষ মিনতি অন্থসারে তোমার কঙ্কাকে জামি গৃহলক্ষ্মীরূপে বরণ করবার ইচ্ছা করেছিলাম। কিন্তু এ লক্ষ্মীছাড়া ম্বে ষ-লক্ষ্মীকে বরণ করে নিয়ে যাবার সম্পূর্ণ অস্থপযুক্ত, তা স্বধীন ভালরূপেই বুঝিয়ে দিয়েছে।” “জ্ঞাপনার কখা আমি কিছুই বুৰুক্তে পারছি ন। রেবা নিশ্চয়ই আপনারই পুত্রবধূ হবে। কাল ৰলছিল বটে, সে চিরকাল অৰিগান্তি ৰাৰে-কিন্তু লবছৈলেরাই ওই, يسعد
