পাতা:গল্পলহরী-নবম বর্ষ.djvu/৬২৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* షొ পারে না --চিন্তু+বিধ্বস্ত দেহভার চেয়ারে ল্যস্ত করিয়া সস্তাষ দুই কমুইয়ের ভর টেবিলের উপর রাখিয়া মাথাটা দুই করতলের মধ্যে চাপিয়া ধয়িল । বীণা পিছু পিছু কক্ষে অসিদ্ধ। প্রবেশ করিয়া ছিল । প্রথমে এই অনভিজ্ঞ যুবকের ক্লাস্তি অবসাদ দেখিয় তাহাকে অহেতুক পথ-বিভ্রান্ত কবিয়া দেওয়ার যে কঠিন জ্বালা তাঙ্গ জাহার —হৃৎপিণ্ড টানিয়া ছিড়িয়া ফেপিতে চাহিতেছিল । নিজের উপরেই ডাহার কেমন একটা ৰিজাতীয় বিশেষ ঘৃণা জাগিয়া উঠিল । জুলে ভুল মারিয়া মাটি স্পর্শ করিতে ইষ্টলৈ शथ रुक झ३ग्रां वॉनिटूलe भtष्ट्रश cरुमन कब्रियां শেষ ধাক্কায় নিজেকে ভুল করিয়। ফেলে বীণাও তেমন ভাবেই সমস্ত মায়ু মমত্ব, বাথা-বেদনা উম্বেলিত স্নেহ-সহায়ুভূতি দুইহাতে আড়ালে ১েলিয়া দিয়া ডাকিল, ঠাকুরপো । সন্তোষ নিয়ন্ত্বরে বিবেলের মত ধীশায় পামে মুখ তুলিয়া চাহিয়া রহিল। সন্তোষ এমন একপ্রকার দৃষ্টি ফেলিয়া ৮দিয়া রছিল যে, মনে হয় তাহার স্থতিপথে এই অগিতার কোন চিহ্নই কোন দিন আঁকা হইয়া যায় নাই । স্বথ-শাস্তি, বিপুল বিরতি আর ঐকাস্তিক বিশ্বাস-নির্ভরত সে চোথে একসঙ্গে প্রাণ পাইল । মুহূর্ভের চিন্তু জড়ত সস্তোষের মধ্যে অসম্ভব এক পরিবর্তন স্বসিয়া দিয়াছিল । বীণা বলিল, ঠাকুরপো, এতদিনে আমি নিশ্চিন্তু হলাম । কলঙ্ক আমার স্বপ্রতিষ্ঠিত। কেউ আর তা’ অবিশ্বাস করতে পারচে না, কি बृज' ?' সম্ভোষ উগ্র কঠিন হইয়া উঠিল। বীণা বলিয়া যাইতে লাগিল, চৈতীব্র ওপর অচল আস্থা ছিল, সেও আজি মুখের ওপর জানিয়ে দিয়ে গেল যে, আমাকে সে এখন নবম বর্ষ ঐক্টfস্তু স্থণা করে । নেই লা ?-- সম্মোন কথা কহিতে পারিল না, স্নেহময় ' এক স্বতীব্র অনষ্ঠভূতপূৰ্ব্ব আলোড়ন অহুভব করিল । সেও ক্ষণেকের জন্ত । বীণা শ্ৰাবার বলিল, না থাকে ভালই । .. ঠাকুরপো, আমি দাবীর ছক পেতে খেলভে ব'সেটি স্বাবার একম্বল খেলোয়াড় আছে তার অপরকে যাত করতে এতদূর বাগ্র হয়ে ওঠে যে একটা পথ ঠিক ক'ল্পে নিয়ে কেবল চালের পর চাল দিয়ে যায় । কিন্তু নিজে যে কোথ। DBB BB BDG BBD DS BB DDDD করে না । তারা সব সময়েই যে মাত হ’য়ে যায় তাও নয়, য’ত করে ৪ দেয়। আমি সেষ্ট জলেরই একক্সন । আমি অন্ধকারে ঢ়িল ছড়েfচ, —খুজি লাগে তো জামারই ঞ্জিত, আর যদি ফঙ্গে যায় তো, আমি এমন হারাই স্থfরবে। ঠাকুরপে৮– বীণায় কণ্ঠও কাপিয়া উঠিল। নিমেষের মেীনত কৃষ্ঠের বিরুক্তি ঢাকিয়া ফেলিয়। আবার বলিল, নারীর পূর্ব করবার একমাত্র জিনিষ, ক্রীয় সৰ্ব্বশ্রেষ্ঠ অলঙ্কার—ঘেদিন আপনি আমার অক্ষ থেকে ক’লে পড়ে যাবে। তারপরে যে কি হবে সে কথা জাজ না হয় নাই শুনলে ঠাকুরপো । সঙ্কোষ ৰীণকে নীরব হইতে দেধিস্থা এতঙ্গণে কথা কহিল । বলিল, বৌদি, এসব তুমি কি বলচে ? এর একবর্ণও ষে জানি বুঝতে পরিচি না | আজি সৃষি বীণা সেই গত দিনের মত বধিতে পাব্রিত, আমি তোমাকে ভালবেসেচি ঠাকুরপো—তবে সন্তোবের কাছে তাহা অত্যন্ত সহজবোধ্য হুইত, কিন্তু সেদিনের কথার সঙ্গে সমাজে আমার আীর স্থান