>२० ।। _. AM ASAS SS SAAAAAA AAAAS AAAAAS HHAAS AAAAA SAAAAAA AAAA AAAA AAAA AAAS AA SAASAASSAAAAAAS AAAAAM AAAA AAAA AAAAA ললিতা । সেই ভাল ;–সুখে থাক, দেবীর কাছে এই আমার প্রার্থন । নিরঞ্জন’। মুখ —সুখে আমি জলাঞ্জলি দিয়েছি। ললিত। আবার ঐ কথা ! আমি চলুম। [ ললিতার প্রস্থান । . নিরঞ্জন। এ কি ! পুরঞ্জনের কি অমঙ্গল হ’লে ? দুৰ্দ্দম নোবেগ কোনমতেই ফেরাতে পারি নে ; – দিব|রাত্র পরস্ত্রীর চিন্তা। ইচ্ছা হচ্ছে, ছুটে গিয়ে পায়ে ধরে প্রেম প্রার্থনা করি । পিতার সৰ্ব্বনাশ করেছি, পরিবারবর্গ পথে পথে ফিরছে, নিজে পথের ভিকারী হয়েছি, এ দুরবস্থায়ও মাধুরী! এই কি আত্মত্যাগ, এই কি স্বার্থবিসর্জন ! ধিক্ ! আমার আত্মবিসর্জনে ধিক্, আমার বন্ধুত্বে ধিক্ ! যাই, পুরঞ্জনের সন্ধান নেব ; তার পর মাধুরীকে যদি না ভুলতে পারি, মার চরণে কলুষিত বক্ষের শোণিতদানে প্রায়শ্চিত্ত করবে। ! [ প্রস্থান । । ( গঙ্গার প্রবেশ ) গঙ্গা । মা ! শুনেছি, সকল নারী-দেহে তুমি বিরাজিত। আমি পাতাকনী, আমি কলঙ্কিনী, কিন্তু মা তুমি পতিতপাবনী,—পতিত দুহিতাকে দয়া কর । মা অন্তৰ্য্যা মনি, আমার অস্তরের কথা বোঝে, - আমার রঙ্গলাল কারাগারে । আমার মহাপাপের শাস্তি যা তোমার ইচ্ছা দাও, কোট কোট জন্ম আমার শরীর নরকের কীটে দংশন করুক্—ম, আমার রঙ্গলালকে মুক্তি দান করো ; আমি তারে চাইনে, আমি দেখি, সে মুক্ত হয়েছে! মা, মা, বাঞ্ছাকল্পতরু !
- fr”
- ( রঙ্গলালের প্রবেশ ) কি, তুমি পালিয়ে এসেছ ? রঙ্গলাল। তোমার কি বোধ হচ্ছে, কারাগারে আছি ? গঙ্গা। কি জান ! তোমার ঢংএর কথা তুমিই রঙ্গলাল । আ মরি মরি । ঢং-টাং যা তোমাতে नांझे ! গঙ্গা। হ্যা, ঢং-টাং আমাদের আছে বটে, কিন্তু t গিরিশ-গ্ৰস্থাবলী AAAA SAS A SAS SSAS SSAS A SAS SSAS S AAAAAA AAAA AAAA AAAA SAS SSASAS SSAS SSAS به همسری بیمار، حیر --- - রঙ্গলাল । তুমি আমায় ভালবাসোই বাসো,~R বল ? | গঙ্গা । সে আমরা আমন কত লোককে বলি । রঙ্গলাল। বল না কেন, একটু ভালবাস, না ? ' গঙ্গা । তোমায় ভালবেসে কি করবো, তোমা কাছে তো এক পয়সার পিত্তেশ নেই। - রঙ্গলাল । কেন বিব, আমি তে তোমায় টাকা দিতে চেয়েছিলুম। তুমি প্রহরীদের ভাং খাইয়েছ, আমায় কিনে রেখেছ । তুমি যা চাও, আমি তো দিতে রাজী। গঙ্গা । আমি তোমায় চাই । । রঙ্গলাল । তা আমায় কিনে নিও, আর একটা কাছ করে | গঙ্গা । কি ? রূপলাল। রাজ উদয়নারায়ণের কন্যাকে সরফাৎ খ। তার বেগমমহলে নিয়ে গেছে—সতীর ধৰ্ম্ম নষ্ট হবে। তারে তুমি রক্ষা কর । - গঙ্গা । আচ্ছা, তোমার পরের জন্য অত মাথা ব্যং কেন ? তুমি তো ধৰ্ম্ম-কৰ্ম্ম ছাই মানো । এই তে মায়ের সামনে একবার মাথাটাও নোয়ালে না। রঙ্গলাল । মার কোলে ছেলে থাকে, ক'বার প্রণা করে বল ? ক বার স্তবস্তুত করে ? ক’বা বলে,—তুমি হান, তুমি ত্যান ? ক্ষিদে পেলে, দরকার হলে এসে - মার পায়ে যে মাথ৷ খোড়ে ন৷ তাতে কি মা বেজার হয় ? তবে সৎমা হ’লে নানা কধ কইতে হয় বটে। বলতে হয়,– মা গো, জননী গো, আর মনে হয়, সৰ্ব্বনাশী গো, কখন কি ক্রটি হবে গো, ঘাড় ভাঙ্গ বে গো ;- তাই মুখে বলতে হয়,-তুমি গো, তুমি কি না পার গো ! গঙ্গা । তবে তুমি মাকে মান ? রঙ্গলাল। অমন পাথুরে মাকে মান না মানি, তাতে বড় এসে যায় না ; দেশ না, এক পোড়ার মুখ নি৷ে পড়ে আছেন না হয়, জিব বার করে দাড়িয়ে আছেন। আমি বলি -থাক মা, বিৰপত্রের গাদায়, টিকি গঙ্গা। তুমি নাস্তিক নাকি ? রজলাল। আমি নাস্তিক ! o যে জামায় নাস্তিক বা
