§ tyచి 尊 গিরিশ-গ্রস্থাবলী طبیعی است. سیستم جعت میسههای اجتماعی همسایتهای مسیحیفایرهایع مهم লাগবে न । ললিতা । না । নিরঞ্জন। তবে আপনার হাতের পাড়া ফুল আমি নিই। ললিতা। ওদিকে বিস্তর ফুল রয়েছে, আমি পাড়ি গে। নিরঞ্জন। চলুন, আমি ডাল নুইয়ে ধরি গে। [ উভয়ের প্রস্থান । ব্রিতীয় গর্ভাঙ্ক বনের অপর পাশ্ব মাধুরী ও পুরঞ্জন । মাধুরী। আহা, সুন্দর পার্থী ! পুরঞ্জন ৷ আমি ধ’রে দেব ? মাধুরী । না, ন—ধরে না। বনের পাখী বনে বনে গেয়ে বেড়াচে । পুরঞ্জন। তুমি পার্থী পোষ না ? মাধুরী। না—পিঞ্জরে রেখে পুষি না। কিন্তু আমাদের উপবনে নিত্য কত পার্থী আসে, আমার হাত থেকে তণ্ডুলকণা থেয়ে যায়। আমি যখন উপবনে আসি, তখন তার উড়ে উড়ে গান করে। পুরঞ্জন। তুমি কি কর ? মাধুরী। আমিও তাদের সঙ্গে গান করি। আহা, দেখেছে, দেবীর উপবনে কি সুন্দর ফুল ফোটে ;—আহা, মরি মরি । কি সুন্দর রক্তোৎপলগুলি ফুটে রয়েছে, যেন দেবীর চরণ ! পুরঞ্জন। আমি তুলে এনে দিচ্ছি। মাধুরী। (হাত ধরিয়া ) না, ন,—ষেও না, ওখানে বড় সাপ। পুরঞ্জন। আমি এই বর্শ দিয়ে দল টেনে আনবো । মাধুরী। না, ন, ও মায়ের ফুল, মায়ের পূজায় যাবে। তুমি অস্ত্র এনেছ কেন ? পুরঞ্জন। আমি শীকার করতে এসেছি। মাধুরী। শীকার কর!—তোমার মায়া হয় না ? আমার বড় মায়া হয়, তুমি শীকার ক'রো না। পুরঞ্জন। না, আমি আর কখনও শীকার করবে না। মায়ারী। আমি তবে আসি । ভূয়ে পড়ে গেল, এটিতে আপনি নেবেন না, পূজায় -ജ-- مسجت مستعصمیم পুরঞ্জন । তুমি হেথায় কি করতে এসেছিলে ? মাধুরী। বাবা দেবীপূজা করতে এসেছেন, আমাদের সঙ্গে নিয়ে এসেছেন । পুরঞ্জন । তোমার পিতা কে ? মাধুরী। মহারাজ আমার পিতা। পুরঞ্জন । কে ?—রজি উদয়নারায়ণ ? মাধুরী । হ্যা। পুরঞ্জন। আপনার নাম কি ? মাধুরী। মাধুরী। আবার যদি কখন আসি, আপনিও যদি আসেন, তবে আবার দেখা হবে । [ প্রস্থান। পুরঞ্জন। স্বপ্নের হ্যায় চ'লে গেল। এমন অলৌকিক সৌন্দর্য্য, এমন সরলতা আমি কখনো দেখি নাই। ( নিরঞ্জনের প্রবেশ ) .. حیہ--سمہ ---- নিরঞ্জন। ই ক’রে চেয়ে রয়েছ যে ? পুরঞ্জন। বেশ, তোমায় চারদিক্ খুঁজছি। হ্যা হে ! এখানে কি রাজা উদয়নারায়ণ পূজা দিতে এসেছেন ? নিরঞ্জন। হ্যা, সেই এক বিপদ। র্তার বাড়ীতে ‘হোরি’র নিমন্ত্রণ ক’রেছেন। পুরঞ্জন । তা তোমার জোর বরাত । নিরঞ্জন। তোমার বরাতও খুব জোর ; এই দেখ, এই বিল্বপত্রে রক্তচন্দনে লিখে নিমন্ত্রণ-পত্র দিয়েছেন। যাওয়া উচিত, কি বল ? পুরঞ্জন। না যাওয়া ভাল দেখায় না। রাজা বুৰি পূজা দিতে এসেছেন ?—ওর সঙ্গে কে আছে ? নিরঞ্জন। কে অত ঠাউরে দেখে—অলঙ্কারের শব্দ হ’চ্ছিল বটে, বোধ হয় স্ত্রীলোক সঙ্গে আছে। | পুরঞ্জন। তা তুমি মন্দিরে গিয়েছিলে কি করতে ? নিরঞ্জন। এদিকে এসে প’ড়েছি, একবার দেবী-দর্শন করলেম । পুরঞ্জন। অসুরের মত তলোয়ার কোমরে বেঁধে দেবীর সম্মুখে হাজির হ’লে যে,—কোন যুবতীর পেছনে পেছনে যাও নি তো ? নিরঞ্জন। ও । এতক্ষণে বুঝলেম, কেন ই ক’রে দাড়িয়েছিলে । কোন মুন্দরীর সঙ্গে বুঝি প্রেমালাপ হ’চ্ছিল ? মুন্দরী চলে গেল—তাই পথপানে চেয়েছিলে ? পুরঞ্জন। ই হুঁ, বুঝেছি, বুঝেছি—ঐ ;ে
