পাতা:গিরিশ-গ্রন্থাবলী (অষ্টম ভাগ).pdf/৯২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

૭ -ση" গিরিশ-গ্রন্থাবলী SAASAASAA AAAAMMAS AeAMeMA AMMAMAeASAMAMMeM AeAeAMAMAeA AMA AMMMAMAAA AAAA AAAA AAAAA তুলি আকাশ-কুহুম, ভরি সাধের ডালা, মন ভুলিয়ে হেলা, গাধে সোহাগে মালা মালা ধরি হৃদয়ে, মালা হৃদয় দহে, ভাসি বিষাদে, নারি ত্যজিতে সাধে – দিন অবশে হরি । অন্নদা। আর বাছা খাওয়া হবে না ! মনের ভেতর সমুদ্র উথলে উঠলো, সব কথা মনে পড়’ লো! আমার কিসের খাওয়া—কিসের খাওয়া !—লোকভয়ে সে আমায় ত্যাগ করেছে, আমার কিসের খাওয়া,–কিসের খাওয়া ! তার খাবার তারে ফিরিয়ে দিও। ( প্রস্থানোদ্যত ) গঙ্গা। ওগো, দাড়াও, দাড়াও ! তোমার মেয়ের বিয়েতে আমায় নিয়ে যাবে না ? অন্নদা। হ্যা, হ্যা, নিয়ে যাব, নিয়ে যাব। এস, এস। গঙ্গা। দেখি, যদি ভুলিয়ে বাড়ী নিয়ে যেতে পারি। [ উভয়ের প্রস্থান । ஆற்றகம் চতুথ গভীক উপবন (হোরির গান গাহিতে গাহিতে ললিতা ও স্ত্রীগণের প্রবেশ ) লাল বৃন্দাবন নিধুবন লাল । লাল ব্ৰজাঙ্গনা, লাল কালিয়া বনমালী । যৌবন মাতুয়ারী, সমরি ব্রজনারী, उब्रि उब्रेि क्रिकोप्लेो, হোরিক মেলা, আবির খেলা, রসরঙ্গ তরঙ্গ উখালি । ফাগুন আগুন, সোহাগ দ্বিগুণ, মদন ব্যাকুল, কুন্তল আকুল, অঞ্চল নেহি সীমারে,— কুঙ্কুম মারে, খেল গুমি ফুকারে, ধtণ্ডত দেওত ঘন করতালি । [ ললিতা ব্যতীত সকলের প্রস্থান। ললিতা। কি ভাব চি, কত কি ভাব চি,—ভেবে কি হবে ? পরের মন পর কি বোঝে ! আমি তার মন কি ক’রে বুঝবো ? আমার মুখপানে চেয়ে রইল ;–অমন ত চায়,—ফুলটি বুকে তুলে রাখলে, এতে কি বুঝবো ? কিন্তু বুঝেছি, আমি জন্মের মত ম'জেছি! সে উড়ো পাখী এলো, -ایم-جیے۔ চ’লে যাবে, বোধ হয় আর দেখা হবে না। মনের কু কারেও জানাবো না, উপহাস করবে। আমিই কত লো সঙ্গে উপহাস ক’রেছি! মনের আগুনে পুড়ে থার হবে আমায় সে কেন চাইবে ?—কত শত সুন্দরী আছে। আী মেয়েমানুষ, মান রেখে দুটো মিষ্টি কথা ক’য়েছে ;– পুরুষের স্বভাব । ( নিরঞ্জনের প্রবেশ ) নিরঞ্জন। এই যে, আমার প্রাণ প্রতিমা এইখানে ব’লে অtহ মরি মরি, রূপের লহরী যেন খেলচে । ললিতা। এ কি ! এখানে কেন ? অামার জন্ত :ি এসেছে, না বেড়াতে বেড়াতে এদিকে এসে পড়েছে হোরির দিন প্রহরীরা কিছু বলে নাই। নিরঞ্জন। দেবি ! আজি হোরির দিন, গায়ে ফাগ দি আছে, কিছু মনে ক’রো না । ( ফাগ দেওন ) t ললিতা। তোমার গায়ে ফাগ দিই, কিছু মনে ক'রো না ( ফাগ দেওন ) 染 নিরঞ্জন। মনে ক’রবো না !—চেয়ে দেখ, সেই ফুল আমি বুকে রেখেছি ! ললিতা। শুকিয়ে গেলে ফেলে দিও। নিরঞ্জন । তোমার হাতের ফুল কখনো শুকোবে ন৷ তবে যদি আমার বুকের তাপে শুকোয়। ললিত। ইস,—তোমার বুকে কি বড় তাপ ! নিরঞ্জন । তুমি কি বুঝতে পারছ না ? ললিতা। আমি তো তোমার বুকে হাত দিই নাই,কেমন ক’রে বুঝবো ? ( নেপথ্যে ) মাধুরি । মাধুরি ! ললিতা। ঐ সখীরা খুজ চে । (নেপথ্যে) মাধুরি—মাধুরি! ললিতা। আমি চ’ললুম। | নিরঞ্জন। শোন শোন—যতদিন থাকি, একবার গে দিও। আমি প্রতিদিন বৈকালে এই উপবনের বাহি বেড়াব, তুমি কৃপা ক’রে এক একবার এইখানে এট দাড়িও । কোথা গেল ? [ ললিতার প্রস্থা নিরঞ্জন। নাম শুনলুম মাধুরী,—রাজা উদয়নারায়