s२ .* استعفعصر ബ്...ബ്.--ബ്- يق يعتبقيينتي عربية تيختجفيفه دض اضطقص عاطفضد -قسم سسنكس. تم استفسر .o.- Ao.. طضتسخضعتطضحسعضحقسمعظضد 鑿 না, আপনি তো বড় ডাকেন না! আর - আমিই বা কি গান শোনাব, আপনার কাছে বড় বড় গায়িক এসে শিখে যেতে পারে । - ললিতা। তুমি কত দিন মুজরো ক’চ্চ ? গঙ্গা। ষোল বছর বয়স হতে এই কাজ ক’চ্চি । 3* ললিত । অনেক পুরুষ দেখেছ ? • গঙ্গ। কি ক’রবো দেবি । যে ডাকে, সেইখানেই যেতে হয় ; পাচ দোরের ভিকিরী। অার জাত-জন্ম যখন ভাসিয়ে দিয়েছি, তখন আমাদের আর কি ! ললিতা। আচ্ছা,—পুরুষ তোমার কি রকম মনে হয় ? বিশ্বাসী কি অবিশ্বাসী ? গঙ্গা। এ কথার উত্তর কি দেব দেবি ! আমাদের কাছে যার আসে, আমাদের সঙ্গে যারা আলাপ করে, কেউ ভালবেসে আসে না, চোখের নেশায় দুটো মিষ্টি কথা বলে। জানে কুকৰ্ম্ম ক'চ্চি, তবু স্বভাবের দোষে অসে । কিন্তু যে পুরুষমাত্রেই অবিশ্বাসী, এ কথা আমি বলতে পারি নে। ললিতা। আচ্ছ,—তুমি ত অনেককেই দেখেছ,— তোমার কাউকে বিশ্বাস হয় ? গঙ্গা। বিশ্বাস করলে আমাদের ব্যবসা চলে না। বিশ্বাসে ভালবাসা জন্মায়, ভালবাসলেই আমাদের সৰ্ব্বনাশ। ভালবাসা আর রোজগার একত্রে দুই হয় না । দেবি, আমরা বড় অমুখী ! লোকের মন ভোলাবার জন্ত বেশভূষা করি, ছেসে হেসে প্রেমকথা কই, কিন্তু সদাই সতর্ক থাকি, পাছে কারে ভালবাসাতে পড়ি। যতদিন যৌবন আছে—তত দিন, তারপর সকলেরই ঘৃণ্য ;– মামাদের আপনার লোক নাই । ললিতা। আপনার লোক কেউ নাই ! আপনার লোক হয় না! ভালবাস না, তাই সুখে আছ । ভালবাসলে যন্ত্রণা পেতে, কেউ ফিরিয়ে ভালবাসতে না ! পুরুষ স্ত্রীলোককে অবিশ্বাণী বলে, কিন্তু পুরুষের চেয়ে অবিশ্বাসী কেউ নাই । গঙ্গ। অমন কথা বলবেন না, আমি দেবতার মত পুরুষ দেখেছি। কি ক’রবো, সে আমার হ’বার নয় । সে যদি আমার হাতে, তাহলে পৃথিবীতে স্বর্গ পেতেম! ললিতা। চমৎকার বটে !—কে বলে মেয়েমানুষের মন কুটিল –সে আমাদের মন জানে না! তুমি বেগু, তুমিও ভালবাসতে চাও, কিন্তু পুরুষের মনে ভালবাসা নাই,— ভালবাসার ভtণ জানে । * х TMAMATMAMAMA AMMAMASAMAAAA *.. ميشيعي عيهجهة গঙ্গা । দেবি, যদি মার্জন কর তো একটা কথা জিজ্ঞাসা করি। আপনি কুলবালা, কখনও পর-পুরুষের সঙ্গে দেখা করেন নাই, পুরুষের কথা কি ক’রে জানলেন ? ললিত। আমি একটা গল্প প’ড়েছি ; চমৎকার গল্প। একটা নায়িকার সঙ্গে একটা নায়কের দেবমন্দিরে দেখা হয়। নিত্য সেই যুবা সেই যুবতীর সহিত দেখা করতে আসতে। যুবতী মনে ক’রতে, তারে কত ভালবাসে, কিন্তু তা নয়, তার দেখা করতে আসা ভাণ মাত্র। হঠাৎ সেই যুবতীর সখীকে সে বিবাহ করলে। যার সঙ্গে দেখা করতে আসতে, তার আর কোনও সংবাদ নিলে না ! গঙ্গা । তারপর সে যুবতী কি ক’রলে ? ললিতা। তারপর যুবতী এ সংবাদ পেয়ে, মনে ক’রলে আত্মহত্যা করবে। প’ড় তে প’ড় তে আমার মন কেমন হয়ে উঠ লে। গঙ্গা। তারপর সে ম’লে ? ললিতা। ম’রবে কি ন ম’রবে, মনের ভেতর তোলাপাড়া করছে ;—তারপর আর আমি পড়তে পারলুম না। গঙ্গা । আমার সঙ্গে যদি সে যুবতীর আলাপ থাকৃতো তা হ’লে আমি তারে ম’রতে দিতেম না । ললিতা। কেন ? তার বেঁচে মুখ ? আজীবন দুঃখ পাওয়ার চেয়ে মরাই ভাল ! গঙ্গা। কেন, মরা কেন ? ম’লেই ত সকল আশা ভরসা ফুরিয়ে গেল । ললিত। আশা-ভরসা তো তার সব ফুরিয়েছে। গঙ্গা। কেন, কি ফুরিয়েছে ? সে তে তারে ভালবাসে, মনে করলে তো তার সঙ্গে দেখা করতে পারে, তার সেবা করতে পারে, তার लांनी হতে পারে! পৃথিবীতে আপনার সুখই যে মুখ, ত নয়! যদি সে নায়িক যথার্থ তারে ভালবাসে, তারে মুখী দেখে সুখী হতে পারে। ললিতা । তা কি হয় ? গঙ্গা। সবই হয় ;-মন নিয়ে কথা । ভালবাসার । মুখই তো—যারে ভালবাসি, তারই সুখে মুখ। নইলে আমাদের বেষ্ঠার ভালবাসা ! যতদিন দিলে খুলে, মিষ্টি কথা বললে, ভালবাসসুম, তারপর ফুক্ষলো। আমাদেরও ভালবাসার লোকের জন্ত বিষ খাওয়া-খাগ্নি হয়। কিন্তু
