হীরক জুবিলী। ( & ( বইওয়ালার প্রবেশ ) বইওয়ালা। এক এক পয়সা—এক এক পয়সা । খাটী গাওয়া নয়কে ভয়সী। छूविनैौब्र दहे . छुदिलौद्र दहे, इक्लांब्र झ क्लॉग्न कूटिङ्थढ़े। शैत्त्व खूदिर्गेब्र डाडौं थुम, कलू cरोtब्रव्र इग्रनिघूय । রাণী কবলেন রাজ্যিপাট, গুণতিতে বছর বাট । ভারত ভরা মুখের হাট, চাক চমকে চিকণ ঠাট । গাদা গাল সাধছে চাদ, দিচ্ছে কাল খাচ্ছে সাদা । যে জুবিলীর ভূ ই কম্প, বুরিয়ে দিতে লম্ফ ঝম্প । বে ঠাকরুণর সব পয়সা ছাড়, হেঁসেল ছেড়ে গুয়ে গুয়ে পড় । [ প্রস্থান। ( বরফওয়ালার প্রবেশ ) বরফওয়াল । চাই জুবিলীর বরফ, নাও গরম গরম কর পরব । আছে পিপ ড়ের ঠ্যাং, শুtওলা, পান, গুকিয়ে গেছে বাদার খান । এ বরফ দিলে মুখে, টাকুরায় ঠেকে, দেখ চেখে, বসে তাল ঠুকে । যদি গালে দাও রুকে— মেজাজ চড়বে, ঝু"ৈিক পুড়বে, কেল্লায় হৰে তোপ ; চাই জুবিলীর বরফ, চাই জুবিলীর বরফ ॥ [ প্রস্থান । ( ছুরি-কাচিওরালার প্রবেশ ) ছুরি-কাচিওয়াল। চাই জুবিলীর ছুরি-কাচি, ধরবে মশা কাটবে মাছি । ময়ৰে ছারপোকার গুষ্ট, . থাকবে না ভূত পেত্নীর দৃষ্টি । श्ट्द णि.कब्रिग्रा, झुटिन ििष्टब्रिब्रो । দীতে ঠেকূলে লাগৰে দাতি । डां७८य घ८ब्रब्र मां जांब्र जीठि । তবু দাতি খোলে কি না খোলে। তবে যদি নাকে দিস জুবিলীর কঁচি, হৰে দুটো হাচি । চাই জুবিলীর ছুরি র্কাচি। [ প্রস্থান । ( ফুলওয়ালীর প্রবেশ গীত । ফুলওয়ালী –: চাই জুবিলীর বেল ফুল—আদা মূল। ঘোড়া চড়ে,টেনিস খেলে, র্তাবুর ভেতর হুলস্থল। ভুরভুরে গন্ধ, করবে পছন্দ, যে বলবে মন্দ, তার ছুটী চোখ হবে অন্ধ, এ ফুল খোপায় দিয়ে, তুজনে থাক মজ গুল হ’য়ে, কালো হবে সাদা চুল, থাকৃবে এ কুল ও কুল। যে মাগী না নেবে সে ড্যাম ফুল ৷ চাই জুবিলীর ফুল—আদা মূল। [ প্রস্থান । (ঔষধবিক্রীওয়ালার প্রবেশ ) ঔষধবিক্রীওয়ালা ;– চাই জুবিলী জরাস্তক বড়ী, খেলে বুড়ী হবে ছুড়ী। রুগীর উদ্বুরি, আমার তেতলা বাড়ী, ছড়ি ঘড়ি । নে তাড়াতাড়ি, নৈলে হবে কাড়াকড়ি। আমি যেই তাই এ বড় অল্প দরে ছাড়ি ॥ ঘটী বাট বাধা দে, কলের বড়ী নে। আরদৌড়াদৌড়ি নৈলে খাবি হাত ছড়ি। ( তেলওয়ালার প্রবেশ ) তেলওঁয়ালা। জুবিলীর তেল, জুবিলীর তেল, মাখলে পাবি আকেল । করলে খোপার চাষ, ডিগবাজী দে এমে পাশ । মাথা হবে যেন লোহার তাট, চুল বেরুবে কাটা কাটা ।
