পাতা:গিরীশ গ্রন্থাবলী (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/১২৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

>રર প্রেমধামে যথা যমুনা-পুলিনে মাধব বাজায় বঁাশী ; ধেনুগণে নাচে কুতূহলে ; বনহারে সাজায় রাখাল—শ্ৰীগোপাল চল-চল দেখি গিয়া । রজে লুটাইয়ে, রজ মাখি কায় “কৃষ্ণ কৃষ্ণ” বলি ডাকি উভরায় প্রেমধারে ভেসে যায় কায় ; প্রেমের পুলক কম্প ঘন ঘন ; উন্মাদ নৰ্ত্তন, रुडू शनि-कडू रॅनि । চল বৃন্দাবনে প্রাণকৃষ্ণ মোর । ( গমনোস্থ্যত ) রাখাল। ও দিকে যাচ্ছিস্ কোথা ? বৃন্দাবন যে এ দিকে । বিব। এই কি সে মধু বৃন্দাবন ? কই তবে ভ্রমর-গুঞ্জন ? কই সেই মুরলীর ধ্বনিতান-তরঙ্গিণী উন্মাদিনী কই ধায় ? কই পীতাম্বর মুরলী-অধর— বামে রাধা বিনোদিনী ? रुङ्गे, कहे, কি হ’ল আমার ? বৃন্দারনে কই সে মাধব ? রাখাল। আয়, দেখ বি আয় । (গীত) পাহাড়ী — কারফা । আমি বৃন্দাবনে বনে বনে ধেমু চরা’ব। খেলব কত ছুটোছুট, বঁাশী বাঙ্গাব। খেলতে বড় ভালবাসি, ছুটে ছুটে তাইতে আসি,— আমার মনের মতন খেলার জুট কতজন পাব। | উভয়ের প্রস্থান । গিরিশ-গ্রন্থাবলী । পঞ্চম অঙ্ক প্রথম গর্ভাঙ্ক । বৃন্দাবন—গাবৰ্দ্ধন পৰ্ব্বত। চিন্তামণি আসীনা | চিন্তা। মন, আগে তার মন ভোলাবার জন্ত কত রকম বেশ তুষ্ট পর্তিস্ ; এখন বল, কি বেশে গেলে তিনি কৃপা করবেন। দেহ, তোমায় স্বর্ণঅলঙ্কারে যত সাজিয়েছি, তাতে কেবল তুমি কলঙ্কিনী-প্রাণের পরিচয় দিয়েছ ! বিভূতিই তোমার ভূষণ, নইলে সাধুত্তম তোমায় কৃপা করবেন না ; তুমি এত সুন্দর ভূষণ কখন পর নাই । ( অঙ্গে বিভূতি লেপন ) পরেছি ভূষণ ; এবে কেশের বিদ্যাস — কেশ, তুমি অতি প্রতারক ; কহিতে সতত, তুমি বন্ধু মম, অন্যে মজাইতে চাহিতে সতত ; তোর ছলে ভুলে, বঁাধিতাম কবরী যতনে । তুমি শঠ, প্রতারক, মজায়েছ মোরে ; আজি তব নূতন বিন্যাস,— পূৰ্ব্বভাণে সাধুত্তমে ভুলা’তে নারিবি আর । র্তার কৃপা হ’লে কৃষ্ণচন্দ্রে পাব ;— আরে, আমি বড়ই পতিত— পাব আমি পতিতপাবন ! (চুল কাটিতে উদ্যত ) ( রাখাল-বালকের প্রবেশ ) রাখাল। (চিন্তামণির হস্ত হইতে অস্ত্র কাড়িয়া शहेब्रा) श्,ि अिहे, हूण काभ्रेष्ठ ८कन डाइँ ? हूण কি কাটতে আছে ? ছি ছি, চুল কে’ট না । চিন্তা । আহা, আহ, ছেলেট কে গা ! মরি, মরি, কথা শুনে প্রাণ জুড়াল । - রাখাল । তুমিও বুঝি “কৃষ্ণ কৃষ্ণঃ কয় ? উ* ऊँ ? झ् िउद्दे, कथा कहेग ना ? आधि उत्र 5ष्ट्रश्न ।