পাতা:গীতসাহিত্যে শ্রীভক্তিবিনোদ.pdf/৫৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কল্যাণকল্পতরু VJE عقيلية আদার ব্যাপারী হ’য়ে, বিবাদ জাহাজ ল’য়ে, কীভূ নাহি করে বুদ্ধিমান ৷” একাদশ সঙ্গীতে ঠাকুর ভক্তিবিনোদ জড়-রূপ-মদ, দ্বাদশ সঙ্গীতে ধন-মদ, ত্ৰয়োদশ সঙ্গীতে জড়িত্যাগপর ফন্তু-সন্ন্যাস নিরাস করিয়াছেন। সন্ন্যাস-লিঙ্গের দ্বারা হরিভক্তি মাপা যায় না । • যিনি সন্ন্যাস-বিধি স্বীকার করিয়াছেন, তিনিই খুব বড় ভক্ত-এরূপ নহে। অহৈতুকী ভক্তি-বৃত্তির দ্বারাই ভক্ত পরিলক্ষিত হন। আধুনিক একশ্রেণীর ব্যক্তি লাভ-পূজা-প্রতিষ্ঠার জন্য সন্ন্যাসী সাজিয়া বলিতেছেন যে, সাজা সন্ন্যাসী না হইলে আচাৰ্য হওয়া যায় না। ইহা প্ৰতিষ্ঠাকাজািকী বদ্ধজীবের অভক্তিপর মতবাদ । তাহাদেরই জন্য ঠাকুর শ্ৰীল ভক্তিবিনোদ কল্যাণকল্পতরুতে 外传可rā一 “মন! তুমি সন্ন্যাসী সাজিতে কোন চাও । বাহিরের সাজ যত, অন্তরেতে ফাকি তত, A. দন্ত পূজি’ শরীর নাচাও ৷ সন্ন্যাস-বৈরাগ্য-বিধি, সেই আশ্রমের নিধি, তাহে কীভূ না কর আদর। " সে-সব আদরে ভাই, সংসারে নিস্তার নাই, দান্তিকের লিঙ্গ নিরন্তর। ففع= তুমি ত’। চৈতন্যদাস, হরিভক্তি তব আশ, আশ্রমের লিঙ্গে কিবা ফল । Digitized at BRCindia.com