গৃহশ্ৰী ܠ ܟܠ টীকা :-শিশু তিন মাসের হইলে এবং বিশেষ কোন অসুখ না। থাকিলে টীকা দিবে। বাহুতে তিনটি টীকা দিলেই যথেষ্ট হইবে। টীকা ीि का দিলে বসন্ত রোগ হইবার তত ভয় থাকে না । টীকা BBS KB DDDL DBBBDS S DDS SDBBDDBEDSS SDBD মাবাত্মক হয় না । টীকা দিলে শিশুর বিশেষ কষ্ট হ্যািদ না । টীকা দিবার ৭৷৮ দিন পর, ৩/৪ দিন একটু একটু জর হয়। টীকা বেশী উঠিলে বোরিক কমপ্রেস দিলে । টীকার ক্ষত চুলকায়, সেইজন্য তাহাতে হাত দিতে না পারে, এরূপ ভাবে, “টীকা রক্ষক” ( vaccination shield ) <<ăţă করিবে । বোরিক তলা চাপা দিয়া বাধিয়া রাখিলেও হয় । বেশী হস্রাব ঈইলে, একটু বোরিক মলম লাগাইযা বাধিবে। দাত উঠা :-৭ মাস বয়স হইতেই শিশুদের দাত উঠিতে থাকে । কাহারও অগ্রে, কাহারও বা পরে উঠিতে থাকে। সুস্থ শিশুর দাত উঠিবার সময। বিশেষ কোন অসুখ হয় না । কোনও কোনও শিশুর সেই সময় পাচড়া, কাসি ও পেটের অসুখ হইতে দেখা যায়। দাত দেখা দিলে, নাঢ়ী একটু শক্ত জিনিস দ্বারা ঘষিয়া দিলে ভাল হয। এই কারণেই বোধ হয়, আমাদের দেশের ছেলেদের চুষাকাঠি ব্যবহারের ব্যবস্থা আছে। দাত উঠিবার সমস্যা শিশু যদি বেশী কঁদে, ভাল না ঘুমায, ছট্ফটু করে, তাহা হইলে দুই গ্ৰেণ ব্রোমাইড জলে গুলিযা সিরাপের সহিত খাইতে দিবে। দাত উঠিবার সময় জবারে শিশুদের তাড়কা হয়, দাত উঠিতে দেরী হইলে ডাক্তার দিয়া মাঢ়ী একটু কাটিয়া দিবে। সাধারণতঃ দাতের মাঢ়ী কাটিয়া দিবার দরকার হয় না । রোড়ীর তৈলের জোলাপ দিবে। শিশুর দাত উঠিলে, শাদা নেকৃড়া জলে ভিজাইয়া দুই বেলা পরিষ্কার করিয়া দিবে। মানুষের দুইবার দাত উঠে । দুধেব দাত উঠিবার সময় ৫। ৭ মাস হইতে ২ বৎসর। প্ৰতি পাটীতে ১০টা করিয়া ২০টি উঠে । SS
