(? ○ গৃহশ্ৰী স্নেহশীল আত্মীয়মণ্ডলীও কেবল খাওয়াইয়াই সুখী হইতেছেন । শিশুর পরিপাক-শক্তির একটা সীমা আছে, তাহা একবারও ভাবিতেছেন না । আমি কলিকাতার দুই একটি বড় লোকের বাড়ীতে দেখিয়াছি, ছেলেদের খাওযার একটা নির্দিষ্ট সময ও খাদ্যের পরিমাণ আছে, তাত তা তারা সহজে অতিক্ৰম করিতে পাবে না। যে গৃহে আসিল, তাহারই সঙ্গে নিৰ্কিবচারে আত্মীয়তা করা যেরূপ উচিত হয় না, সেইরূপ নির্দিষ্ট খাদ্য ছাড়া আগন্তুক যে খাদ্য আনিল, তাহাকেই শরীরের মধ্যে স্থান দিতে ১ঈবে, তাত নহে । অনেক জননী দুধ খাওয়াইতে যাইয়া শিশুর হজমশক্তির প্রতি দৃষ্টি রাখেন না , যতটা সাধ্য রোরুদ্যমান শিশুর গলনালীর ভিতর জোবি করিয়া ঝিনুক দিয়া প্ৰবেশ করাইয়া দিতে থাকেন । এতদুপলক্ষে শিশুর হাত-পা ছোড়া ও কান্নাকাটি যত বাড়িতেছে, ততই তাহাকে জোর করিয়া সুধ খাওয়াইবার সঙ্কল্প তাঙ্গার বাড়িয়া যাইতেছে ; এরূপ মল্লযুদ্ধের কখনও KKDD BB DBD BD S DBDBBS aBB DDBB TDD DBDLS DDBK DDBB0 5 & R দুৰ খাইতে চায না, কিন্তু ছেলেকে সংশোধন করা ও নূতন অভ্যাস ল ওয়াইবার শক্তি ও মাতার আছে-ইহা আমি কখনও অস্বীকার করিতে পাবি না । অনেক সময় দেখা যায়, এইরূপ জোর করিয়া দুধ খাওসাইবার DBDB STDDmDSBDS BBD BBB BDD K BDDB DEK BD DL DLJJS DBB ঝিনুকের সমস্ত দুধ গড়াইযা তাঙ্গাব দুই কানে প্রবেশ করিতেছে। শিশুগণের কর্ণরোগের এই ভাবে উৎপত্তি হইয়া থাকে । সুতরাং দুধ খাওয়াইবার সময। কানে না। দুধ ঢোকে, তাহার ব্যবস্থা করিয়া দুধ খাওযাইতে বসিলে ভাল হয় । একখানা টোয়ালে বা রুমাল দ্বারা অনায়াসে ইহা নিবারিত হইতে পারে। গুনগুন স্বরে গান করিয়া বা অনু’ কোনরূপে শিশুর মনোরঞ্জন করিয়া তাহাকে সহজে দুধ খাওয়াইতে
