পাতা:গৃহ কর্ম্ম.pdf/৪৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( ৩৫ } স্থির-হৃদয়ে পর্যালোচনা করিবে, আত্ম-তত্ত্বে দৰ্শনদর্পণে স্তষ্কোর নিষ্কলঙ্ক মঙ্গল-মুৰ্ত্তি সমর্শন করত জীবন্মুক্ত হইবে। জ্ঞানের জন্য জ্ঞান উপাৰ্জুন, , ৰিত্তের জন্য বুদ্ধি সঞ্চালন করিয়া জীবন নিঃশেষিত করা মনুৰ্য্যেয় কাৰ্য্য নহে ! ধৰ্ম্ম লাভ—ঈশ্বর লাস্তই মনুষ্যের জীবনের লক্ষ্য। ষ্ট্ৰাহকে প্রাপ্ত হওয়াই অামারদের সকল শিক্ষার একমাত্র পুরস্কার। জ্ঞান উপার্জনে প্রবৃত্ত হইয়। যদি সেই মহান, লক্ষ্যই সম্পন্ন মা হয়-বিদ্যা উপার্জনে অনুরক্ত হইষ। যদি সেই অমুল্য অক্ষয় রত্ন লাভ করিতে পারা না যায়, তবে যাবজ্জীবন কঠোর শব্দাবলী আবৃত্তি করিষা জীবন শেধ করার প্রয়োজন কি ? দ্বিপ্রহর রজনী পৰ্য্যস্ত একাকী স্থির-হৃদয়ে পুস্তকোপরি নেত্ৰ স্থাপন করত কালান্তিপাত করিবার অাৰचक्रः किं ? অতএব তোমরা প্রাণাস্তেও এমন লক্ষ্যশূন্য, জীবনশুন্য জ্ঞান সঞ্চয়ে নিযুক্ত হুইও না। যে পুস্তকে ঈশ্বরের নাম নাই, যে গ্রন্থে ধর্মের আভাসও নাই--যে প্রবন্ধে সত্যের একটী ফুলিঙ্গমাত্রও দৃষ্ট হয় না, কদাচ সেই অপবিত্র গ্রন্থ স্পর্শও করিও ন। বরং চিরকাল পগুঞ্জীবন বহন করা ভাল,