# ! গোবিন্দ शौज्ञाभूड ששא কামকেলী সুখদা কুঞ্জ সেই সৰ্ব্বাধিকা ॥ চলহ তোমার সঙ্গে আমিহ যাইব । সে কুঞ্জে যাইয়া কেলী সামগ্ৰী করিব। এইত সময়ে শৈব্য তথাই আইলা । চন্দ্রাবলী সঙ্গে পদ্মা শঙ্কেত রাখিল। আসিয়া দেখয়ে শৈব্য শিখি গুঞ্জমালা । তুলসীর করে তার সখী দিয়াছিল । বৃন্দার সহিতে আছে তুলসী দেখিয়। অতি দুঃখিহৈলা মনে রাধিক মানিয়া । ছলে কিছু কহিবারে মৰে যুক্তি করে । চন্দ্রাবলী পাঠাইল নিমন্ত্রিতে তোরে। ভদ্রকালী ব্ৰত আজি মহোৎসব তাঁর কহিতে তুলসী দেখি ফিরায় আকার । ভাল হৈল তুলসী যে তোমারে দেখিল । গৃহে বনে রাধিকাকে বহু অন্বেষিল । কোথাও না পাই তারে কহ সমাচার জানিলা তুলসী কট শৈব্য ব্যবহার শঠেতে শাঠ্যতা করি এইত নিয়ম বুঝিয় তাহারে কহে সছল বচন ॥শ্যাম। সখী নিমন্তিলা রাধ সুবদনী । সৰ্ব্ব ভার দিল। তারে সখী সনে আনি ৷ অম্বিক পূজা আজি করিবেন শ্যাম। তেকারণে রাইৰুে যে নিমন্ত্রিলারাম। ললিতা পাঠায় মোরে বৃন্দার আলয় । পুষ্প ফল লঞা আমি যাই যে নিলয়। এইত কথাতে শৈব্য প্রতারে তুলসী বৃন্দা ধনিষ্ঠিক সঙ্গে চলিল। হরষি ॥কৃষ্ণের নিকটে যেন কেহু আইসে নাই। শীঘ্ৰগতি চলে যেনশৈব্য জানেনাই। শৈব্য কিছু কহিবার উদ্যম করিতে। কৃষ্ণ তীরে নিবারিল নয়ন ইঙ্গিতে । আপন ঔদাস্য কৃষ্ণ তারে জানাইলা । চন্দ্রাবলী সমাচার পুছিতে লাগিলা ॥কহ শৈব্য চন্দ্রাবলী কেমন আছয় । কিবা করে.কোন খানে করিয়া নিশ্চয় ॥.শুনি শৈব্য হৃষ্ট হঞা কহিতে লাগিলা । তাহার শাশুড়ী তারে ধরিয়া রাখিল । আমি দুর্গাত্ৰত ছদ্ম করি তারে লঞা। আইর্ণাঙ সঙ্কেত কুঞ্জে পদ্মাকে রাখিয়া । অতি
