লেখমালা।
इ(ई)शान-चित्रघण्टादि-कीर्त्तिरत्नशतानि यौ।
गौड़ाधिपो महीपालः काश्यां श्रीमानकार[यत्]॥(২)
२ सफलीकृत-पाण्डित्यौ बोधाव-विनिवर्त्तिनौ।
तौ धर्म्मराजिकां साङ्गं धर्म्मचक्रं पुन र्नवं॥(৩)
कृतवन्तौ च नवीना मष्टमहास्थान-शैलगन्धकूटीं।
एतां श्रीस्थिरपालो वसन्तपालोऽनुजः श्रीमान्॥(৪)
३ संवत् १०८३ पौषदिने ११
४ ये धर्म्मा हेतुप्रभवा हेतुं तेषां तथागतोऽह्यवदत्।
५ तेषाञ्च यो निरोध एवं वादी महाश्रमणः॥(৫)
বঙ্গানুবাদ।
(১)
সরসী-সদৃশ-বারাণসীধামে, চরণাবনত-নৃপতিমস্তকাবস্থিত-কেশপাশ-সংস্পর্শে শৈবালাকীর্ণরূপে প্রতিভাত, শ্রীবামরাশি নামক গুরুদেবের[১] পাদপদ্মের আরাধনা করিয়া,—
(২)
গৌড়াধিপ মহীপাল [যাহাদিগের দ্বারা ঈশান-চিত্রঘণ্টাদি[২] শত-কীর্ত্তিরত্ন নির্ম্মাণ করাইয়াছিলেন,
(৩)
তাঁহাদিগের পাণ্ডিত্য সফল হইয়াছে,—তাঁহারা সম্বোধি-পথ হইতে বিনিবর্ত্তন করেন নাই। সেই শ্রীমান্ স্থিরপাল ও শ্রীমান্ বসন্তপাল [নামক] অনুজ[৩] “ধর্ম্মরাজিকার” ও “সাঙ্গ ধর্ম্মচক্রের” জীর্ণসংস্কার এবং
- ↑ “গুরব-শ্রীবামরাশিপাদাব্জং” শিষ্ট প্রয়োগ বলিয়া বোধ হয় না। অধ্যাপক ভিনিসও এই পদকে “অনন্বিত” বলিয়াছেন। মহীপালদেবের গুরুদেব এখনও বরেন্দ্রমণ্ডলে সুপরিচিত। লোকে তাঁহার ভদ্রাসনের ধ্বংসাবশেষ দেখাইয়া দিয়া, নানা অলৌকিক আখ্যায়িকার অবতারণা করিয়া থাকে।
- ↑ “इयं हि चित्रघण्टेशी घण्टाकर्णस्त्वयं ह्रदः।” কাশীখণ্ডে [৩৩।৭৫] “চিত্রঘণ্টেশীর” এইরূপ যে উল্লেখ দেখিতে পাওয়া যায়, তাহাতে “নবদুর্গার” একতমা সূচিত হইয়াছেন। কাশীধামে “নবদুর্গার” পুরাতন প্রস্তরমূর্ত্তির ধ্বংসাবশেষগুলি অদ্যাপি পূজিত হইতেছে। “চিত্র-ঘণ্টাদি” শব্দে সকলগুলিই সূচিত হইয়া থাকিলে, মহীপালদেব তাঁহাদের জন্যও মন্দির নির্ম্মাণ করাইয়াছিলেন বলিয়া বুঝিতে হইবে।
- ↑ ডাক্তার ভোগেল বসন্তপালকে স্থিরপালের “অনুজ” বলিয়া ব্যাখ্যা করিয়া গিয়াছেন। কিন্তু, রচনা-ভঙ্গী
১০৮