পাতা:গ্রন্থাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড) - বিহারীলাল চক্রবর্তী.pdf/৩০৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্ৰেমপ্রবাহিণী । उख श्)ि (शन किकू श्ल औउण, চক্ষু যেন হয়ে এল জলে ছলছল । হটাৎ আবার যেন কি হ’ল উদয়, সে ভাব অভাব, পূর্ববৎ বিপৰ্যায়। নিতান্ত বিরক্ত হয়ে শিশুরে ফেলিয়ে, তাড়াতাড়ি আইলেন এ ঘরে চলিয়ে। অগ্ৰে গিয়ে করিলেম আমি নমস্কার, মোরে হেরে শুধরিয়ে আকার-বিকার, প্ৰতিনমস্কার করি কুশল জিতুল্লাসি, হাত ধ’রে গুহান্তরে বসিলেন আসি । কথা ছলে জিজ্ঞাসিনু কেন মহাশয়, আপনারে দেখি যেন বিষঃ-হৃদয় । বহু দিন হ’ল আর দেখা হয় নাই, কি কারণে আপনার পাত্ৰাদি না পাই ? তিনি কহিলেন “ভাই জগতের প্রতি আমার অন্তর চোটে গিয়েছে সম্প্রতি । ভাল নাহি লাগে আর কিছুই এখন, হাঁপোঁ ইপো করে প্রাণ, উড় উড়ু মন । মনে হয় চোলে যাই তেজিয়ে সকলে, ব’সে থাকি গিয়ে কোন জনহীন স্থলে । অ্যার না দেখিতে হয় সংসারের মুখ, আর না ভুগিতে হয় ডেকে-আনা দুখ ।