তৃতীয় পরিশিষ্ট । ዋ¢¢ কিন্তু ইহা বলিয়া কৰ্ম্মকাও একেবারে পরিত্যাগ করা বিধেয় নহে ( ১৭ ), এবং সাধারণ্যে পরিত্যাগ করিতে পারেও না । কৰ্ম্মপরিত্যাগে জ্ঞানকাও আশ্রয় করা, লক্ষের মধ্যেও দুই একজনের ঘটে কিনা সন্দেহ । ফলতঃ রাগের শমতা ভিন্ন জ্ঞানাশ্রয় হয় না, কিন্তু রাগের শমত হওয়া বড়ই কঠিন ব্যাপার। শাস্ত্রেও, ব্রহ্মবিদ্যা অধ্যয়ন ও গ্রহণের পূৰ্ব্বে, বেদাধ্যয়ন ও গৃহকৰ্ম্ম করণের উপদেশ ভূয়োভূয়: প্রদত্ত হইয়াছে। প্রথমে কৰ্ম্মের দ্বারা প্রবৃত্তির শমতাসাধনপূর্বক অসংপথ পরিত্যাগ করিয়া ও জিতেন্দ্রিয় হইয়া, ভtহার পর বুদ্ধি বশীভূত করিয়া ব্ৰহ্মজ্ঞান সাধন করিতে হয়। অনস্তর প্রাপ্তজ্ঞান ব্রহ্মবিং কামনা-রহিত হইলে, তখন সন্ন্যাস গ্রহণ করিয়া পরিব্রাজক
- * * *
-பக_ _ নিকুষ্ট লোকে কৰ্ম্মফল ভোগ করিয়া, ভোগশেষ হইলে, যক্রপ পৰ্য্যাক্রমে সেই সেই লোকে গমন করিয়াছিল, প্রত্যাবর্তনে তক্রপ পৰ্য্যারের বিপরীত ভাবে নীত হইয়া আকাশে পতিত হয় । তথায় বায়ুর সঙ্গে মিলিত ধুমত্ব প্রাপ্ত হওনাস্তুর ছিন্ন মেঘের সহিত মিশ্রিত হয় । তদুত্তরে ঘন মেঘের সহিত লিপ্ত হইয়৷ জলধারাক্রমে চাউল বা অপর যে কোন আহারীয় দ্রব্যে প্রবেশ করে। অনন্তর পূর্বকৰ্ম্মস্বত্রানুসারে যেরূপ উচ্চ বা অধম পৰ্য্যায়ে জন্মগ্রহণ হইবে, তদনুসারে ব্রাহ্মণ ক্ষত্রিয় বা নিকুষ্ট জাতি বা অধম জন্তু দ্বারা আহরিত হউয়। রেতেরূপে পরিণত হয়। তদনন্তর স্ত্রী পুরুষ উভয় সংযোগে গর্ভস্থ হইলে, জন্ম পরিগ্ৰহ হইয় থাকে। ভগবতীগীতাতেও উমা হিমালয়ের নিকট এইমৰ্ম্মে মানবজন্ম-তত্ত্ব কহিয়াছেন । পুনশ্চ যোগবশিষ্ঠে ১৩৯ “ক্ষীণে পুণ্যে” ইত্যাদি, পুণ্যক্ষয়ে পুনর্জন্ম প্রতিপাদিত হইয়াছে। (১৭) মনুর বিধিমত ৬। ৩৬-৩৭ “অধীতা বিধিবদ্বেদান” ইত্যাদি, আগে গুহধৰ্ম্ম ও কর্মকাও সমাধা কধিয়া তবে মোক্ষচেষ্টা করিবে, নতুবা নরকে গমন झग्न । श्रनछद्र ७ । ७v-8° “cयां मखाँ नर्विडूरठउr:" ड्रेष्ठTांfम, cमांक्रtर्थौं बाखिन्ब्र ষেরূপ আচরণ কর্তব্য, তৎপক্ষে বিধি প্রদত্ত হইয়াছে। যোগবশিষ্ঠে মুমুকু প্রকরণে ১১ সর্গে ৩১, ৩২, কৰ্ম্ম কাও "শেষ করিলে কাকতালীয়ৰৎ জীবের পরমাত্মতত্ত্বে প্রবৃত্তি জন্মে ও তাঁহাতে পটুতা হয় । ভগবদগীতায় (৩৪ ) কর্ণের দ্বারা জ্ঞান লাভ করিয়া তবে মোক্ষ চেষ্টা করিবে ।
