ybo বিজয় গোস্বামী এনেছি, তুমি খাইবে না ?” আমি বলিলাম “আপনি না খাইলে আমি খাইব না ।” অনেক কথা। কাটাকাটির পর আমার ক্ষয় হইল । তিনি খাইলেন। খাওয়ার পর কুকাইএর হাতের তৈরী আর একবার ఆశ টানিয়া বেজায় শ্ৰদৰ্ত্তির সহিত বলিলেন “একটা সহর, তাৰ মানুষ পাথবা, গাছ-পাতা পাথর, গরু ঘোড়া প্ৰভৃতি জীবজন্তু পাথর, পাখী পাথর, পিজরায় দেওয়া জল ও চাল সকলই পাথর, সেট সহরের নাম “বেজান সহ’ব।” ইত্যাদি । এইরূপ নানা ভাবের তরঙ্গে, দিন কাটিয়া যাইত ; রাত্রি হইলে কবিতা লিখিতাম; ইংরেজী বষ্ট পড়িতাম ; রাত্রি যতই নিঝুম কষ্টণ্ঠ, ততষ্ট মায়েব জন্য — বাবার জন্য প্ৰাণটা ছটফট করিয়া উঠিত, চক্ষে অবিরল ধারে জল পড়িত। দাদাকে যখন মামী “খোকা” বলিরা ডাকিতেন, তখন আমায় যিনি ঐ রূপ ভাবে ডাকিতেন, তার কথা মনে করিয়া কষ্টে অশ্রু জল সংবরণ BDDB S DuDDu DDD BBLBDu uDuu LKDD DBt BD BuBt করিতে থাকি,তাম, এবং একবার মনে করিতাম,“এষ্ট তেজস্বিনা নদীর জলে ঝাপাইয়া পড়ি, ইনি মাতৃহারা বালককে আশ্রয় দিবেন .” ঢাকায় DDBBDBBDD sE DBLLD BB BDYLLYS DDDLD BBBS ছিলাম। বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামী একবার ঢাকায় আসিয়াছিলেন। তঁহাকে জিজ্ঞাসা করিলাম-“যোগ’ যোগ’ যাহা শুনি, উহাই কি ভগবানকে পাইবার উপায়?”গোস্বামী মহাশয় তখন অনেকটা হিন্দুশাস্ত্ৰ আলোচনা করিতেছিলেন, তিনি বলিলেন-যোগ সাংসারিক বিয়য় লইয়াও হইতে পারে - যোগাবিশিষ্ট রামায়ণে এইরূপ একটা প্রশ্ন বিশিষ্ঠকে রামচন্দ্ৰ জিজ্ঞাসা করিয়াছিলেন। বিশিষ্ঠ উত্তর না দিয়া বলিলেন, মহারাজ-ঐ যে অদূরে বৃহৎ গাছটি অাছে, উহা মূল শুদ্ধ তুলিয়া ফেলিতে আদেশ করুন, কিন্তু সাবধানে কোদাল চালাইতে হইবে, উহার নীচে একটা মানুষ আছে,
