sऊरडी नारु । । \ు হৃদয়ে ধারণ করবে বল্যে তরঙ্গমালার স্বার সুন্দরীর চরণ পূজা করতে লাগলো ; আর আমিও হৃদয়পটে নয়নতুলির দ্বারা যত্নসহকারে সে মূৰ্ত্তি চিরদিনের জন্যে চিত্রিত করলেম । রাজা । মুবাহু, সে তোমার উপযুক্ত কৰ্ম্ম। তার পর ? মুবা। সরোবরের অনতিদূরেই শিবালয়, আমি তথায় গমন করে দেখলেম, শিবালয়ের দ্বারে লেখা রয়েছে, “ প্রবেশ নিষেধ।” কিন্তু ছিদ্র দিয়ে হোমাল্লির ধূমরাশি নির্গত হচ্ছে, নিশ্চয় বোধ হল, তাতেই মহারাজের জীবন দগ্ধ হচ্ছে । ক্ষণ পরেই মোহন্তবর গম্ভীর স্বরে “ স্নান করে এসে হোমে আহুতি প্রদান করি ” बप्लाजैनरहङ्ग দ্বার মোচন করলেন, আমিও রক্ষান্তরালে দাড়ালেম । তিনি মন্দিরের বাহিরে এসে অপহৃত রত্বের তরে রোদন ও বিলাপ করতে লাগলেন, বোধ হল যেন স্বভাবের সকলই শোকে দয়াত্র হয়ে তার সঙ্গেও রোদন করছে; এ লুর অন্তঃকরণও দুঃখে বিদীর্ণ হতে লাগলো, মায়ামৃগী লয়ে দেশে ফিরে আমি এইরূপ ইচ্ছা হতে লাগলো, নৈরাশের দুর্জয় শেলও বক্ষে আঘাত করতে লাগলে । - রাজা । তা ত হতেই পারে । তার পর? সুব | মোহন্ত উত্তীয় বস্ত্রে নয়ন-জল মুছতে মুছতে আস্তে আস্তে সরোবরের দিকে গমন করলেন । তখন অনঙ্গবতী সুমধুর সংগীতের দ্বার বন আমোদিত করেছেন । সে তীন-লয়-বিশুদ্ধ সংগীত-ম্বনি মোহন্তের কর্ণে সুধাবরিষণ করতে লাগলো, নয়ন বিস্তারিত করলেন, আর অমনি সেই যোগভঙ্গিনী মোহিনী মূৰ্ত্তি নয়নগোচর হল । যেমন জ্বলন্ত অনলরাশিতে পতঙ্গ ধাবিত হয় । মোহন্তবরেরও সেই অবস্থা ঘটলে । মদনও সময় বুঝে যেন মূৰ্ত্তিমান হয়ে সুন্দরীর চতুর্দিগে ঘুরে বেড়াতে লাগলেন, তার পর ঋষিবর সসম্ভ মে মহাসমাদরে সোণার পুত্তলী বরণ কর্যে বাসরঘরে তুললেন। মন্দিরের প্রজ্বলিত হোমাগ্নি ক্রমে ভন্মরাশি
