পাতা:চিঠিপত্র (অষ্টম খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৩৩৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

‘ভাষার সহিত কিছুমাত্র পরিচয় হইয়া পুর্বেই শিশুদিগকে তাহার ব্যাকরণ শিখাইতে আরম্ভ করা, ভাষা শিক্ষার সদুপায় বলিয়া আমি গণ্য করি না । এইজন্য আমার গৃহে বালকবালিকাদিগকে যখন সংস্কৃত শিখাইবার সময় উপস্থিত হইল, তখন আর কোনো সুবিধা না দেখিয়া নিজে একটা সংস্কৃত পাঠ লিখিতে আরম্ভ করিয়াছিলাম। তাহাতে গোড়া হইতে প্রয়োগ শিক্ষার সঙ্গে সঙ্গেই ভাষা শিক্ষা ও ভাষার সহিত পরিচয়ের সঙ্গে সঙ্গে ক্রমশ ব্যাকরণ শিক্ষার ব্যবস্থা করা হইয়াছিল।”৩ ৷ | —রবীন্দ্রনাথ, ‘সম্পাদকের নিবেদন’ পত্র ৯৫, ১২৯, ১৩২, ১৩৭ ৷ শৈলেশচন্দ্র মজুমদার। শ্ৰীশচন্দ্র মজুমদারের অনুজ, রবীন্দ্রনাথের বিশেষ অনুগত ছিলেন ; রবীন্দ্রনাথ-সম্পাদিত বঙ্গদর্শনের ইনিই ব্যবস্থাপক ও সহকারী সম্পাদক ছিলেন, পরে সম্পাদকও হন। ইহার প্রতিষ্ঠিত ‘মজুমদার লাইব্রেরি’ বহু বৎসর রবীন্দ্রনাথের গ্রন্থ প্রকাশ করিয়াছিল এবং প্রকাশক-রূপে ইহার পুত্র স্বহাসচন্দ্র মজুমদারের নাম মুদ্রিত হইত। পত্র ১০০ । এই পত্ৰখানি ও সংলগ্ন কবিতা প্রসঙ্গে দ্রষ্টব্য : প্রিয়নাথ সেনের ৮, ৯ ও ১০ সংখ্যক পত্র, এবং ৮ ও ১ সংখ্যক পত্র-ভুক্ত প্রিয়নাথ সেন -লিখিত কবিতা । ১৩০৭ জ্যৈষ্ঠ -সংখ্যা প্রদীপ পত্রে প্রিয়নাথ সেন ও রবীন্দ্রনাথের কবিতা দুইটি যথাক্রমে বসন্ত অন্তে ও ‘প্রত্যুপহার’ নামে পাশাপাশি মুদ্রিত হয়, এই সংখ্যার মুখপাতে রবীন্দ্রনাথের একখানি প্রতিকৃতিও মুদ্রিত হয়। রবীন্দ্রনাথের কবিতাটির এটি হয়তো পুরানো পাঠ’, উৎসর্গ কাব্যের সংযোজনে এটি মুদ্রিত আছে ; পত্রের সহিত প্রেরিত পাঠ \Ф o Č