পাতা:চিঠিপত্র (চতুর্দশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৫৪৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পত্র ৯৯। তোমাদের চয়নিক’। রমনা, ঢাকা থেকে এই চিঠির মাত্র পূর্ব দিনে ১ বৈশাখ ১৩৩৮ (১৪ এপ্রিল ১৯৩১) এর পত্রে চারুচন্দ্র পলগ্রেভের ‘গোল্ডেন ট্রেজারির আদর্শে ১৯০০ খৃষ্টাব্দ পর্যন্ত লেখা বাংলা উৎকৃষ্ট গীতিকবিতার একখানি প্রস্তুয়মান চয়নিকায় রবীন্দ্রনাথের চল্লিশটি কবিতা অন্তর্ভুক্ত করবার অনমতি চেয়ে সেই সঙ্গে ওই চয়নিকা’র জন্য রবীন্দ্রনাথের একটি ভূমিকাও প্রার্থনা করেন। চয়নিকা প্রকাশ হতে ১৯৩৪ সাল হয়ে গিয়েছিল । বঙ্গবীণা’। ললিতমোহন চট্টোপাধ্যায় ও চারুচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় সম্পাদিত। ইণ্ডিয়ান প্রেস লিমিটেড, এলাহাবাদ ১৩৩৪ পৃ ৩ + ২২ + ৫৫৮ । গ্রস্থোৎসর্গ রবীন্দ্রনাথকে । উৎসর্গ বঙ্গ-বীণার স্বর্ণতন্ত্রীতে সর্বাপেক্ষা সুমধুর ঝঙ্কার রণিত হইয়াছে সেই কবিশ্রেষ্ঠ করকমলে বইয়ের ২০১ থেকে ২৯২ সংখ্যক কবিতা-পর্যায়ের মধ্যে (পৃ ২০৭ থেকে ৩৬১) রবীন্দ্রনাথের সাঁইত্রিশটি কবিতা সংকলিত হয়, সংখ্যা কবিতানাম প্রথম ছত্র ও পৃষ্ঠাঙ্ক এইভাবে : ২০১ জাগরণী ( বাজিল কাহার বীণা মধুর স্বরে ) পৃ ২৩৭ ২০৩ বাল্মীকি ( স্বচ্ছ শীর্ণ ক্ষিপ্ৰগতি স্রোতস্বতী তমসার তীরে ) পৃ ২৩৯ ২০৪ কুবারসম্ভব গান ( যখন শুনালে দেবী, দেব-দম্পতীরে ) পৃ ২৪২ ২০৫ বৈষ্ণব কবিতা’ ( সত্য করে কহ মোরে হে বৈষ্ণব কবি ) পৃ ২৪৩ 《さゞ