পাতা:চিঠিপত্র (ত্রয়োদশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৩৪৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

এরপর ১৩১৯ বঙ্গাঙ্গে রবীন্দ্রনাথ পীড়িত৷ মধ্যমা কল্পা রেণুকার ব্যাধি নিরাময়ের জন্ত যখন হাজারিবাগ যান, 'সম্ভবত তখনই তার মনে ঐ অঞ্চলে একটি নিভৃত বাসস্থান নির্মাণের ইচ্ছা অঙ্কুরিত হয়। ৩ ভাত্র ১৩১০ বঙ্গকে রবীন্দ্রনাথ শ্ৰীশচন্দ্রকে লিখছেন, “হাজারিবাগের কাজ যদি তুমি পাও আমার জন্য বরাকর নদীতীরে শালৰনবেষ্টিত একটি বৃহৎ ভূখণ্ড সংগ্ৰহ করিয়া দিতে হইবে। এরূপ একটি জমি আছে— নিবারণবাবু ও গিরীন্দ্রবাবু তাহা আমার জন্ত জোগাড় করিবেন আশা দিয়াছিলেন– কিন্তু তাহীদের নীরবতা ও নিশ্চেষ্টতা দেখিয়া সন্দিহান হইয়াছি । ১n •।২• • বিঘা জমি যদি পাই তবে আমি সেখানে আমাদের একটি বন্ধুপল্লী বসাইব । তাহা আমাদের তপোবন হইবে । তোমারও একটি কুটীর তাহার মধ্যে থাকিবে । সকলে মিলিয়া চাষবাস করিয়া গোরুবাছুর রাখিয়া বিশ্রম্ভ আলাপে এবং ভাবের চর্চায় মুখে থাকিব । যদি এরূপ ভাল জায়গা অল্প নিরিখে স্বাস্থ্যকর নির্জন স্থানে তোমার জানা থাকে তবে নিশ্চয় আমার কথা স্মরণ করিয়ো— আমি এইরূপ আশ্রমের জন্য ব্যাকুল হইয়া আছি ।--” স্বৰোধচন্দ্রকে লেখা আলোচ্য চিঠিতেও দেখা যায়, রবীন্দ্রনাথের মনে হাজারিবাগ অঞ্চলে জমি কেনার আগ্রহ অক্ষুন্ন আছে, কিন্তু উদ্দেন্ত কিঞ্চিৎ পরিবর্তিত । এর পরও প্রায় দু বছর রবীন্দ্রনাথ ছোটনাগপুর অঞ্চলের নানা জায়গায় ভূমি সংগ্রহের চেষ্টা করেছেন রবীন্দ্রনাথ ও সন্তোষচজকে কৰিকৰ্মে প্রতিষ্ঠিত করার উদ্দেণ্ডে। মনোরঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়কে লেখা এই গ্রন্থের ৫৯-সংখ্যক চিঠির টাকায় (পৃ. ২৮৭-৮৩) রবীন্দ্রনাথকে কৰিকৰ্মে প্রতিষ্ঠিত করা প্রসঙ্গে ৰিভাৱিত আলোচনা আছে । चक्रन्छ । चचक्रकूबांब क्य । ४७०४ क्षांzक्ङ्ग थषय क्रिक वांछिनिरकछन GT 8