পাতা:চিঠিপত্র (ষষ্ঠ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/২৭৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

에II 는 হইতে স্বীকার করিলেন।" মধ্যমপন্থীগণ মিসেস বেসান্টের সভানেত্রীপদে নির্বাচনে স্বীকৃত হইলে, ‘রবীন্দ্রনাথ যেমন ভাবে বিপদনিবারণের জন্য অভ্যর্থনা-সমিতির সভাপতি হইতে স্বীকার করিয়াছিলেন, তেমনই ভাবে— গোল মিটিয়া গেলে সে পদ ত্যাগ করিলেন ?? ‘এই দলাদলির মধ্যে শ্ৰীযুক্ত রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর আপনার মানঅপমানের কথা বিন্দুমাত্র ও মনে স্থান না দিয়া অতি সহজে অভ্যর্থনাকমিটির সভাপতির পদ ত্যাগ করিয়া যেরূপ মহাসুভবতা দেখাইয়াছেন, তাহ। তাহার মত মানবপ্রেমিক ও দেশভক্তের উপযুক্ত হইয়াছে। ভগবান যাহাকে বাস্তবিক সম্মানা করিয়াছেন, তিনি লোকের কাছে সন্মান পাইতেছেন কি না, সে চিন্তা কেন মনে স্থান দিবেন ? নিরপেক্ষভাবে বিচার করিলে তাহার বিরোধীরা ও বুঝিতে পরিবেন যে তিনি বরাবর কৰ্ত্তব্য বুদ্ধি-ও-সদুদ্দেশ্য-প্রণোদিত হইয় অনাসক্তভাবে কাজ করিয়াছেন।" পূর্বকথারূপে এই প্রসঙ্গে আর ও দু-একটি তথ্য উল্লেখ করা যাইতে

  • ひ壺ー

১৯১৭ সালের জুন মাসে, ভারতবর্ষে আত্মশাসন-প্রবর্তন-চেষ্টার ফলে, ‘নির্বাসিত, অবরুদ্ধ বা নজরবন্দী শত শত বাঙালীর ন্যায় শ্ৰীমতী অ্যানি বেসান্ট ও তাহার দুইজন সহকারীর স্বাধীনত। লুপ্ত’ হয় । ‘কথা হয় যে, টাউন হলে এক সভায় প্রতিবাদ করা হইবে, ১ গ্ৰহেমেন্ত্র প্রসাদ ঘোষ, কংগ্রেস, দ্বিতীয় সংস্করণ, পূ ৩১• ২ { রামানন্দ চট্টোপাধ্যায় ], “রবীন্দ্রনাথের মহত্ত্ব", লিবিধ প্রসঙ্গ, প্রবাসী, कांड्रिंक ४ ७२१ ৩ “প্রতিবাদের অধিকার”, বিবিধ প্রসঙ্গ, প্রল সী, ভাদ্র ১৩২৪ ২৩৪