পাতা:চিঠিপত্র (ষষ্ঠ খণ্ড ১৯৯৩)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/২৫৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পত্র ১৫ পত্র ১৫ । আজ রমেশবাবুর চিঠি পাইয়া বিশেষ উৎসাহিত হইয়াছি।’ পঞ্চম পরিশিষ্ট্রে এই চিঠিখানি মুদ্রিত হইল ; মূল পত্র শান্তিনিকেতন রবীন্দ্রসদনে রক্ষিত আছে। রমেশচন্দ্রের চিঠির তারিখ ( ১৬ জুলাই ১৯০১ ) হইতেই রবীন্দ্রনাথের চিঠির তারিখ অনুমিত হইয়াছে। ২• জুলাই ১৯৭১ তারিখের পত্রে রমেশচন্দ্র দত্ত -প্রসঙ্গে জগদীশচন্দ্র রবীন্দ্রনাথকে লিখিতেছেন— ‘রমেশবাবুর সহিত সেদিন দেখা হইয়াছিল। তিনি আমার দেশে ফিরিয়া যাইবার কথায় পুনঃ পুন: নিষেধ করিলেন। একবার এইভাবে বাধা পাইলে যে আর ফিরিয়া যাইব না, তাহা বুঝিতে পারি। এদিকে দেশের মায়ার বন্ধনও সম্পূর্ণ কাটাইতে পারি নাই। কি করিব কিছুই স্থির করিতে পারি না । তোমার পত্র পাইলে স্থির করিব।” পত্র ১৫ । তোমার স্পন্দন-রেখার খাতাখানি বঙ্গদর্শনে এইগুলি খোদাইয়া ছাপাইবার ইচ্ছা আছে।’ ১৩০৮ আশ্বিন সংখ্যা বঙ্গদর্শনে রামেন্দ্রস্থদের ত্রিবেদীর “অধ্যাপক বস্থর নবাবিষ্কার” প্রবন্ধে এই রেখাচিত্রগুলিই মুদ্রিত হইয়া থাকিবে । ৩• আগস্ট ১৯০১ তারিখের পত্রে, রবীন্দ্রনাথকে বর্তমান ऽिठेिव्र প্রসঙ্গে জগদীশচন্দ্র লিখিতেছেন— ‘তুমি আমাকে কয়মাসের জঙ্ক আসিতে লিখিয়াছ, “সকল কথা পরিষ্কার রূপে আলোচনা করিয়া লইতে।” তুমি আমাকে ছাড়িয়া দাও, যাহা ভাল মনে কর, আমার হইয়া কর। আমি কেবল এক কাজ বুঝি, আর বাকী সব তোমরা আমার হইয়া কর । আমি এখন ভাবে আবিষ্ট হইয়া আছি। তাহা যদি কিছুদিনের জন্ত ছাড়িয়া দেই, তবে স্বত্র পুনরায় ধরিতে পারিব কি না এই ভয় হয় । এই দেখ, এইমাত্র একটি 3 е е