পাতা:চিহ্ন - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৮২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জগৎবাবু ছাড়বে না। ও আবার কি পরামর্শ দেয়, কি দাঁড় করায়। নাং, ছেলের কাছেই যাও তুমি। কেশবের স্ত্রী মেনকা এসে বিনা ভূমিকায় বলে, এসো দিকি তোমরা খেয়ে নেবে দুটি। ডিবরিটা আনিস তো বাছা তুই, কি নাম যেন তোর মা, রাণী? ওমা, ডিবরি যে নিভলো दळणी ! তেল তো নেই। আর । কেশব বলে । রসুই ঘরের ডিবরি থেকে দিচিছ একটু। সবাইকে একসাথে বসিয়ে দেয় মেনকা, রাণী আর গণেশের মাকে পৰ্য্যন্ত। খিচুড়ি খেতে বসে যাদবের চোখে হঠাৎ জল আসার উপক্রম হয়। তাঁর মত গরীব হাঘিরে তুচ্ছ মানুষের জীবনেরও যে দাম আছে দশজনের কাছে, তার মত লোকের মেয়ের সন্মান যে নিজের মেয়ের সন্মানের মত হতে পারে দশজনের কাছে, এ জ্ঞান এ অভিজ্ঞতা তাকে প্রায় অভিভূত করে রেখেছে পৃথমাবধি। চিরকাল নিজেকে সে জেনে এসেছে একান্ত অসহায়,দু ভিক্ষে হাড়ে মাসে টের পেয়েছে সে বা তার পরিবারের বাচন মরণে কিছু এসে যায় না জগতের কারো। আজ সে . (७एनएछ ऊा गठिा नय। छॉन शप्ऊ c5ां 6नएशश, भूथ খাবার তুলতে কষ্ট হয়। কিন্তু সে বেদনা যেন গায়ে লাগে না। যাদবের, ব্যাণ্ডেজের নীচে মাথার ক্ষতিটা যে দপদপ্ত করছে সে যন্ত্রণাও বাতিল হয়ে গেছে তার কাছে। ভিতরে একটা চিহ্ন : ; ኴ“$