পাতা:চিহ্ন - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৮৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আর দাঁড়িয়ে থেকে লাভ নেই, অনেক রাত হয়ে গেছে। কাল একবার এসে খবর নিয়ে যাবে। এক আত্মীয়কে মৃত রেখে, অজানা রেখে যেতে হচেছ মনে হয় ওসমানের। হাসথােতালে আসবার সময়ও ভেতরে ক্ষীণ একটু প্ৰাণ ছিল ছেলেটার, বাইরে যার কোন লক্ষণ ছিল না। খানিক পরেই জীবন শেষ হয়ে যায়, নিঃশব্দে, চুপি চুপি। ওর আসল আশ্চৰ্য্য মরণ ঘটেছিল রাস্তায় তার কাছে, মাথায় গুলি লাগার পরেও দাঁড়িয়ে 7 থেকে, কথা বলে, হঠাৎ দ্রুত গতিতে নিজীব निबूझ श८श bन পড়ে। একটি কাতরানির শব্দ বার হয়নি মুখ দিয়ে। একটি লক্ষণ প্ৰকাশ পায়নি মারাত্মক আঘাত লাগার, অসহিষ্ণু উদ্বেগেরে সঙ্গে শেষ পূণু উচচারণ করেছিল, ওরা এগোবে না ? তখনো তো ওসমান জানত না জীবন ওর শেষ হয়ে এসেছে, এ জগতে আর কোন কথাই সে জিজ্ঞাসা করবে না। কাউকে, এগোতে গিয়ে বাধা থেয়ে যারা থেমেছে তারা এগোবে কিনা OBB BB DS S DBBBS yDD DDDBS SDB S DDD তো এ রকম হয়েছে, মস্তিষ্কের একটা অংশ আড়ষ্ট হয়ে BBBDSS SBDBBDB BDBBDBBuB BDD DDB LDBD DDD DDDS হয় তো তাই হবে, ওসমানের জানিবার কৌতুহল নেই। তার চেতনাকে আচহুনু করে রেখেছে। এই মরণ। নিকটআত্মীয়কে , হয় তো সে ভুলে যাবে, অদৃভুত মরণের সমৃতির মধ্যে ছেলেটি চিরদিন বাস করবে তার মনে।