কংফুচী | i** র্তাহার বিয়েগি বাৰ্ত্তা শ্রমণ করিয়৷ একেবারে শোকসাশ্বরে নিমগ্ন হইলেন, এবং সাতিশয় বিলাপ ও পরিতাপ করত রোদনস্বরে কহিতে লাগিলেন, “হায়! অতঃপর আমার কি গতি হইবে ; বিশ্বনিয়ন্ত বিশ্বেশ্বর আমার প্রতি নিঃসন্দেহ সাতিশয় বিরক্ত হইয়াছেন, তাহ মা হইলে আমি কংস্কৃচারূপ অমূল্যরত্নে বঞ্চিত হইব কেন।” কংফুচীর শিষ্যগণ শোকস্থচক বস্ত্রাদি পরিধানপুৰ্ব্বক পিতৃবিয়োগ নিৰ্বিশেষে বহু দিবস পৰ্য্যস্ত বিলাপ এবং দুঃখ প্রকাশ করিয়ছিল । কংফুচী যে লু নদীতীরস্থ কায়াকুনগরে জন্মগ্রহণ করিয়াছিলেন, এবং যে স্থানে তদীয় শিষ্যগণকে সৰ্বদ একত্র করত উপদেশ দিতেন, সেই প্রসিদ্ধ স্থানেই তাহার চিরস্মরণীয় পবিত্র সমাধি-মন্দির নিৰ্ম্মিত হইল। সেই পবিত্রস্থান একালপর্যন্ত মহgতীর্থ বলিয়া খ্যাত রহিয়াছে ; এবং যদিও বৰ্ত্তমান কালে চৈনীয়রা বৌদ্ধ ও খ্রীষ্ট ধর্থ লইয়া মহা বিবাদ করিতেছে বটে, তথাপি তাহার এই মহাপুরুষের পবিত্র সম্বাধি-মজিয়কে সাতিশয় সন্মানপূর্বক নির্দেশ করিয় ধথেষ্ট গৌরব প্রকাশ করে ” ‘ৰিংতং সৰঞ্জ রাজ্যের প্রধানং সন্তান্ত ও
পাতা:চীনের ইতিহাস (কৃষ্ণধন বন্দ্যোপাধ্যায়).pdf/১০৩
অবয়ব