ইংরজিদের সহিত পুনৰ্ব্বিবাদীর ত্ত । * : * তিনি বিফল চেষ্টায় একান্ত ক্লাস্ত হইয়। অক্টোবর মাসের একাদশ দিবসে উক্ত দ্বীপেই প্রাণত্যাগ করেন । তৎপরে র্যfহীরা উক্ত পদাভিষিক্ত হইয়া প্রেরিত হইয়াছিলেন, তাহার নির্বিঘ্নে বাণিজ্য নিৰ্বাহ করিয়া যান । কাপ্তেম্ এলিয়ট সাহেব প্রধান কমিসনর পদ প্রাপ্ত হইয়। বহু যত্নেও চৈনীয়দের সহিত সখ্য বিধান করিতে পারেন নাই । চারি বৎসর কাল পর্য্যস্ত বাণিজ্য কাৰ্য্য বিশুঙ্খলে সমাধা হইয়াছিল । সেই সময়ে টোঁকুয়াং এক নিয়ম স্থাপন করিলেন যে, চীনে আর অহিফেণ আনীত হইবে না ; কারণ, তাহা ভক্ষণে চৈনীয়রা যত বুদ্ধিভ্রষ্ট হউক না হউক, তদ্বারা যে তদীয় রাজ্যের অর্থ ক্রমশঃ নিঃশেষিত হইতেছে, তজ্জন্য তিনি সাতিশয় ভীত হইয়াছিলেন। ১৮৩৯ খ্রীঃ অব্দের মার্চ মাসে লিন্ নামে একজন চৈনীয় কমিসনর সম্রাটের অনুমতানুসারে কান্টনে উপস্থিত হইয়া, যে স্থানে যত অহিফেন ছিল তৎ সমস্ত বিনষ্ট করিলেন, এবং ১৮৪০ অব্দের জানুয়ারি মাসে রাজাদেশে ইংরাজদিগের বাণিজ্য একেবারে বন্ধ করিলেন । * ,
পাতা:চীনের ইতিহাস (কৃষ্ণধন বন্দ্যোপাধ্যায়).pdf/১৭৫
অবয়ব