পাতা:চীবর - বঙ্গিমচন্দ্র মিত্র.pdf/৫৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

gदि ! সে নীরব জনহীন কানন মুখর ক’রে, ধ্রুবের দ্বিধার মোহ ভঙ্গ ক’রে কণ্ঠস্বরে, তার দিবাযিামিনীর একমাত্ৰ আশা সেই ভাষিল, “অভিয়ে দেখ, আমিই এসেছি। এই ৷” চঞ্চল কঙ্কালখানি অমনি চরণে পড়ে ; সৰ্ব্বাঙ্গ কম্পিত হয় আনন্দের মহাঝড়ে ; ধ্রুবু সে চরণ দু’টি ছেড়ে না। উঠিতে চায়, জীবনী ধরিয়া যেন লুটাইবে সেই পায়। ত্ৰিলোক-পাবন করে তুলি” সে বালকদেহ, করম্পর্শে অঙ্গে তার ঢালিয়া দিলেন স্নেহ ; সে যে শিশু, নাহি জানে কোন স্তুতি কোন স্তব ; শুধু করজোড়ে চায় নির্নিমেষ বীতরব। “যাও ধ্রুব, তোমা তরে মুক্ত আজি সে ভবন, মুক্ত সেই পিতৃক্রোড়, উন্মুখ সে আলিঙ্গন ; যাও ফিরে তোমা তরে মুক্ত সেই সিংহাসন ; যাও, পাবে সেই খানে তোমার প্রার্থিত ধন ৷” সে বচন হ’ল শেষ বনানীর মরমরে, সে বরণ মিলাইল শ্যামপত্রে, তৃণস্তরে ; फ्रकाश्म-निमिङ cन्झे औद्भ-भशिंभ कझे ? ক্লিান্দন ঘুচাইল, এ বাসনা মোহময়ী ! Y