পাতা:ছোট কাকী ও অন্যান্য গল্প - জলধর সেন.pdf/১৩৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শু্যামসুন্দর কিন্তু এখনও তাহার। সৰ্ব্বনাশের চেষ্টায় বিরত হইল। না। দুৰ্ব্বত্ত সয়তান আদিমাতা ইভকে শুধু স্বৰ্গ ভ্ৰষ্ট করিয়াই ক্ষান্ত হয় নাই; তাহারই অনিষ্টকারিতায় মানবের সহিত মৃত্যুর অবিচ্ছিন্ন DDD BDBDS DBDYSS BBBDYLD BBBBD KBBBD DDDSDDD অনাহারে বিনষ্ট হয়, সেজন্য শ্যামসুন্দর তাহার চাকুরীর স্থলেও কুঠারাঘাত করিবার সঙ্কল্প স্থির করিল। সে রাষ্ট্র করিয়া দিল যে, কমলাকান্ত তাহার বিধবা ভগিনী ও তাহার পুত্রকন্যাগুলিকে গৃহ হইতে নির্বাসিত করিয়া দিয়াছে। সেই এখন বিপন্ন পরিবারের একমাত্ৰ আশ্রয়। এই হেতুবাদে সে জমীদারের নিকট একটি চাকুরী প্রার্থনা করিল ! কিন্তু যখন অকৃতকাৰ্য্য হইল, তখন ভগিনীর পাওনা টাকা আদায় করিয়া তাহার ভূতপূর্ব 'ইয়ার’বর্গের সঙ্গে নানা কুক্রিয়ায় তাহা উড়াইতে লাগিল । এদিকে ভগিনী ক্রমাগত পত্ৰ লিখিতে লাগিল, “দাদা, কত টাকা আদায় হইল, শীঘ্ৰ পঠাইয়া দিবে, টাকার অভাবে আমাদের বড় কষ্ট হইতেছে।” শুষ্ঠামসুন্দর দুই পাঁচখানা পত্র পাওয়ার পর উত্তর দিত, “তোমার দেবীর বিপক্ষতাচরণ করিয়া টাকা আদায়ে বাধা জন্মাইতেছে । দোনদারের টাকা দিতে চাহে না । যাহার নিকট একশত টাকা পাওনা আছে, এক পয়সা সুন্দ দেওয়া দুরের কথা, সে পঞ্চাশ টাকার বেশী দিতে চাহে না । টাকাগুলি একেবারে যায় দেখিয়া যাহা কিছু পাওয়া যায়, তাহাঁই আদায় করিতেছি ।” অনেক পীড়াপীড়ির পর শ্যামসুন্দর ভগিনীর নিকট একশত । ର [ ०२०