পাতা:ছোট কাকী ও অন্যান্য গল্প - জলধর সেন.pdf/৩৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

যাইব না । আমার স্ত্রীর মুখে আর কথা নাই ? তাহার আশাপূর্ণ হৃদয়ের সকল বিশ্বাস চলিয়া গেল, ইহাই আমি সৰ্ব্বাপেক্ষা দুর্ভাগ্যের বিষয় মনে করিলাম। আমি পুরুষ ; এ কঠোরতা সহ্যু করিবার সামর্থ্য আমার ছিল ; কিন্তু সেই সৰ্ব্বস্বত্যাগিনী দেবরগৰ্ব্বিতা সরলার মনে এখন কি বলিয়া সাস্তুনা দিব ? তবুও সৌভাগ্য যে শশীর এই ব্যবহার দেখিবার জন্য মাতাঠাকুরাণী বঁচিয়া নাই ; শশীর পাঠ্যাবস্থাতেই তিনি স্বৰ্গে চলিয়া গিয়াছেন । 3 মেয়েট আর ঘরে রাখা সায় না ; বার বৎসর বয়স, তাহার পর শরীর বেশ হৃষ্টপুষ্ট। আমাদের একমাত্র সাধের সন্তান সুপ্ৰভা ; তাহাকে কেমন করিয়া যার-তার হাতে ধরিয়া দিব । কিন্তু ভাল ছেলে পাইতে হইলে টাকার দরকার। গরিব স্কুল-মাষ্টার, ২৩ টাকা বেতন পাই । তিন চারি হাজার টাকা কোথায় পাইব । আর এক বিপদ হইয়াছে, যেখানে সম্বন্ধ করিতে যাই, সেখানেই শশীর পরিচয় হইয়া যায়। ডিপুটী-বাবুর ভাইঝি বলিয়া সকল द८द्र दां°रे ब्र दाङ्गांव्र ! cख्भूौद्र डॉक्षेदिरे द) ! कित्रु स्रांभि নীরব থাকি ; শশীর নিন্দা কেমন করিয়া করিব, তাহার বিরুদ্ধে । একটী কথা বলিতে যে আমার যুক ফাটিয়া যায়। বড় কষ্টে আজ ; এ কথা বলিতে বসিয়াছি । বেতন যাহা পাই, তাহাতে অতি কষ্টে সংসার চলিতেছে বটে, কিন্তু মেয়ে যে আর ঘরে রাখা যায় না । কষ্টে পড়িলে মনুষ্যের, ७8 }