o জগন্নাথমঙ্গল । হয় ক্ষয। শ্ৰীব্ৰজনাথ পাদপদ্ম হৃদে করি আশ । জগমাথমঙ্গল কহে বিশ্বস্তুর দাস ।। ১ । পদ্মযোনি পবমায়ু করিনু নিৰূপণ । দুই ভাগ করিষা বুঝহ সৰ্ব্বজন । প্রথম পবদ্ধ পরমায়ু অৰ্দ্ধভাগে । দ্বিতীৰ পরার্থ অব অৰ্দ্ধেক বিভাগে । প্রথম পরার্থে নীলমাধব বিলাস । দ্বিতীয পবীদ্ধে দাৰুত্রহ্মের প্রকাশ। পরণদ্বাস্ত পর্যন্ত প্রকট এ বিহার । কবিবেন জগন্নাথ জগতের সাব । সেই সব কথা শুনি উৎকল খণ্ডেতে ভাষা করি ইচ্ছ। মোর হইল বৰ্ণিতে । আর এক আছে ইথে মূল প্রযোজন। যবে ন্ত্রপুরুষোত্তম করিনু দর্শন । নীলাদ্রিতে শঙ্খোপরি রত্নসিংহাসনে । শ্ৰীবাম সুভদ্র। অর্ণব সুদর্শন সনে । বিরাজয়ে জগন্নাথ সংসারেব সার । ৰূপ হেরি হৃদযেব নাশে অন্ধকার । বদন পুর্ণিমা ইন্দু নধনকর্মুল। খ্ৰীবৎস কৌস্তভ রত্ব হৃদয়ে উজ্জ্বল। শিবে বত্ব মুকুট শেভযে অনুপম । নবীন নীবদ ৰূপ অখিল মোহন । বসিয। অশ্বিলপতি আছে হস্যমুখে । তাপিত শীতল হয যেই মাত্র দেখে । আগত অশ্বাসে ভুজ যুগ প্রসাবিয়া । পতিতেবে তারঘে প্রসাদ বিতfবয । হবিব দক্ষিণে ভদ্রাভদ্র স্বরূপিণী । অভদ্রা নাশিনী ভদ্র সবাব দায়িনী । তাহীর দক্ষিণে বলৰাম হল ধবি । পাপচয মত্ত করা দলনে কেশৰী । শুধূর্ণিত দুই পদ্ম অরুণনধন । দুবাস্থ প্রসাবি আশ্বাসযে দীনজন ।। জগন্নাথ বামে শোভে চক্র সুদৰ্শন । মহাদীপ্ত ৰূপ তাব অরুণ-বরণ । সম্মখেতে স্তুতি কবে যত ভক্তগণ বাজাবে বিকায মহাপ্রসাদ ব্যঞ্জন । জগন্নথ লীল। দেখি অতি চমৎকবি । ভূলিল নঘন মন নাহি ফিরে অব । গৃহে অলি লীলা বর্ণিবারে হৈল মতি । কি ৰূপে বর্ণিব তাহ ভাবি নিতি স্কৃিত । কত দিনে কৈল। মোর প্রভু আগমন
