:Rog জগন্নাথমঙ্গল । অতি সুমধুর। শুনিলে পরমানন্দ পাপ যায় দূৰ । ীিব্রনাথ পাদপদ্ধ করি আশ । জগন্নাথ মঙ্গল কহে বিশ্বস্তুবদাস । প্যার । জৈমিনি বলয়ে শুন চমৎকার বাণী । মন্ত্র রাজ হৃদয়ে জপিতে পদ্মযোনি । ধরিলেন জগন্নাথ নৃসিংহ আকার । ভয়ঙ্কর মূৰ্ত্তি দেখি লাগে চমৎকার । জলদগ্নি জিম্বা দেখি সবে লাগে ভষ । কাল অগ্নি রুদ্র যেন হইল উদয় । বহু মুখ আঁখি কর পদ বহু কৰ্ণ । দেখি ত্ৰাসে তিনলোক হইল বিবর্ণ। ব্যগ্ৰ হৈয়। নগবদ পিতারে জিজ্ঞাসিল । কেন জগন্নাথ হেন মূর্বতি ধরিল। ব্ৰহ্মা বলে দারুব্রহ্ম প্রভু ভগবানে । দাৰুবলি অবজ্ঞা করিবে মূঢগণে । তথির কারণে জপিলাম মন্ত্ররাজ । যাহে নবহবি হৈল। দেউলের মাঝ । এত বলি ত্ৰ ক্ষ। বহু করিষা স্তবন । সিংহ মন্ত্র ভূমিতলে করিয। লিখন। ইন্দ্ৰস্থ্যয়ে প্রবেশ করাযে তথি মাঝ । দীক্ষা করাইল নৃসিংহের মন্ত্ররাজ । বত্রিশ অক্ষর মন্ত্র প্রণব সহিতে । মন্ত্র পশয্যা মহারাজা লাগিল দেখিতে । শান্ত দেহ নরহর্বি হৃদযে কমলা । দুই করে চক্ৰ ধনু হাতে বনমালা । কমল৷ বত্রিশ দলে যোগপাট্ট। সনে বসিয়াছে অট্টহাস হাসিছে বদনে । মন্ত্রের অক্ষর ময় সেই পদ্ধদল । মস্ত্রের প্রণব মাঝে কণিকা উজ্জ্বল । কণর শক্তি নিরখিতে শ্ৰীমুখ কমল । জটাতে মণ্ডিত মুখ পরম উজ্জ্বল। দিব্য রত্ন ভূষণ পবিল সব অঙ্গে ৷ পাছে বলরাম শিরে ছত্র ধরে রঙ্গে সহস্ৰেক ফণছত্ৰ আকাব করিযী। অাছে মহানন্দে হল মুষল ধরিয়া । দেখি নবপতি কহে ব্ৰহ্মার চবণে । জগন্নাথে হেন ৰূপ দেখি কি কারণে। পূৰ্ব্বে চারি দারুমূৰ্ত্তি ধরিলেন হরি। প্রতিষ্ঠা হইতে কেন অন্য ৰূপ হেরি ; মায়া কি নিশ্চয় ইহা কহ প্রজাপতি । যোগ্য যদি জান মোরে কহ শীঘ্ৰগতি । ব্ৰহ্মা বলে নরপতি শুন সাবধানে | আদ্যমূৰ্ত্তি হরি
