পাতা:জগন্নাথমঙ্গল.pdf/২৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

३० জগন্নাথমঙ্গল । নাথ পাদপদ্ম করি আশ । জগন্নাথ মঙ্গল কহে বিশ্বস্তুর দাস || প্রভু বলে শুন মুনি, অামারে না জান তুমি, বহু দুঃখ পাইলে নানামতে । কঠোর তপস্যা যত, কৈলে বেদ বিধি মত, আয়ুবৃদ্ধি কেবল তাহাতে। ইবে যাহা কহি তোরে, উঠি কপবটোপবে, বাল্যৰূপ করহ দর্শনে। সেই সৰ্ব্ব কালৰূপ, অশেষ ব্ৰহ্মাণ্ড ভূপ,পত্র পুটে অtছয়ে শযনে । এ ঘোর প্রলয়কালে, থাকিতে না পাষে স্থলে, বহু দুঃখ পাইতেছ তুমি । তাব মুখ সুবিস্তাবে, যোগ্য তব থাকিবাবে, উপদেশ কহিলাম আমি । হরি মুখে ইহা শুনি, বিস্মৃত বদন মুনি, কপিবটে কৈল আরোহণে । দেখে পত্র পুটোপর, শিশু ৰূপ দামোদর, হুবষিত অtছযে শখনে । উপনীত সেই মুখে, বিস্তাবিত দেখি মুখে, কণ্টপথে গভে প্রবেশিল। সে উদয স্কুৰিস্তাবনাহি কিছু অন্তু তব, তথা বিশ্ব দেখিতে লাগিল । চতুর্দশ ভূবন, ব্রহ্মাদি দিক পালগণ, দেখে যত সুব সিদ্ধগণে । গন্ধৰ্ব্ব রাক্ষস কত, ঋষি দেৱঋষি যত, পৃথিবী কবয়ে বিলোকনে। তাহাতে সাগৰ যুক্ত, নানা তীর্থ নদী কত, পৰ্ব্বত কানন শোভে তাষ । নগর পত্তন গ্রাম, পুব খৰ্ব্বটাদি স্থান, সকল তাহাঁতে শোভা পায । এ সপ্ত পাতাল দেখে, নাগকন্য। লাখে লাখে, ভূষা মহামূল্য মণিগণে । সেইখানে দেখে হৰ্ষে, সহস্র মস্তক শেষে, যেই প্রভু জগত ধাবণে । পৰম অদ্ভূতময়, যেইত অনন্ত হষ, নাগগণে সেৰিত চৰণ । পেষ্ট সব নাগগণ,শিবে মণি বিভূষণ, ষোডহাতে করবে স্তবন।। মহামূল্য মণিগণে, যেই গৃহ নিরমাণে, সুধাতে লেপিত সমুজ্জ্বল। তার মধ্যে রত্নাসনে, চারিদিগে শিষ্যগণে, বসি শাস্ত্র বাখানে সকল । ব্রহ্মাণ্ডের যতেক স্বষ্টি, নিরমিল পবমেষ্ট্রি, উদরে দেখয়ে তার মুনি । সুখের না অন্য পথ, ভ্ৰমে চারি দিকে ধায়, পরম আশ্চৰ্য্য অনুমানি । আচ