জগন্নাথমঙ্গল । లి(t কত দিনে মহানদী হইলেন পার। একত্রিকাননে আইল বিপ্রের কুমার। চতুভূজময় সবে দেখয়ে যেখানে। প্ৰণমিযা চলিল শঙ্কর দরশনে । কোটি লিঙ্গেশ্বর দেখি প্রণাম করিয । তথা হৈতে চলে বিপ্র হরিষ হইযা । বহু দেশ নদ নদী কণমন লঙ্গিয। নীলাচলে বিপ্রবর্ণ উক্তরিল গিয । অতি উচ্চ গিরি বন কণ্টকে ব্যাপিত উঠিতে না পারে কাব্দে মনে হবে ভীত। হাষ হযে কিবা বুদ্ধি কবিব এখন । কিরূপে বা পাইব আমি নীলমাধব দশন । মনুষ্য না দেখি সব সিংহ ব্যাঘ্রগণ । নিশ্চম হইল বুঝি অামাব মৰণ । এত কহি কুশোপরি করিয। সযনে । জপথে প্রণব মন্ত্র ঐকান্তিক মনে । হেনকালে মনুষ্যের রব শুনেকাণে । ধীরেই গেল নীল গিরির পশ্চিমে । চত্ব ভুজ দেখে তথি বৈসে যত জনে । দরশন কবি প্রণমিল সেই খানে । নঘন বহিযা ধাবা বহে অনিবাব । হরি ২বলি ডাকে ব্রাহ্মণ কুমাব । হেনকালে বিশ্বাবসু বর্ণেতে শবর । হবিব সেবক সেই মহাভক্তৰব । নীলমাধবেৰ মালা প্রসাদ লষ্টয। নিজ গৃহে আসিছেন হরিষ হইয়া। ব্রাহ্মণে দেখিবা সেই শবরনন্দন। ভূমে পড়ি পদযুগ করিল বন্দন সম্মান কবিয কহে বচন মধুর । মোর গৃহে কেন আইলে ব্রাহ্মণ ঠাকুব । অতিথি পাইকু বড় ভাগ্য সে আমার । বিপ্ৰ বিষ্ণু এক বস্তু এক তত্ত্বসার। বিদ্যাপতি বলযে শুনহ মহামতি । ইন্দ্র্যুম্ন রাজা জান অবন্তীর পতি । হীরব উদ্দেশে মোরে এথা পাঠাইল । তুমি দেখাইযা জন্ম করহ সফল । যদবধি না দেখিব প্রভুব চরণ । তাবত বহিব উপবাসমোব পণ ।। শুনিয়া শবর বাজ হইল বিস্ময এতদিনে বুঝি ত্যজিলেন দধাময়। খ্ৰীৱজনাথ পাদপদ্ম করি আণশ । জগন্নাথ মঙ্গল কহে বিশ্বস্তর দাস । ‘বিশ্ববিস্তু মনে হৈল পুৰ্ব্ব বিবরণ। সত্যযুগে ইন্দ্র্যুম্ন হবেন রাজন | মহাভক্তি বান রাজা আসিবা এখানে ।
