Σ ο চন্দ্ৰলোকে । ১৭শ বর্ষ । উদ্ভাসিত এক কুটীর কক্ষে অপরূপ রূপলাবণ্যযুত সুন্দৰী ; সুন্দরী তাননি, তা DS DDDD BDBS S tBDDSBDBBB BDD BDD DBDDStuBDBBDB DDOBB মুখরিত করিতেছে , তাহার জীবন সর্বস্ব ধন পতিদেবতা আজ কয়েক দিন হইল, তাহাকে ত্যাগ করিয়া অমর ধামে যাত্ৰা করিয়াছেন। বিছুক্ষণ পরে জীব দেখিলেন যে, অন্য দিকে এক পাগলিনী মাতা তাহার চিরপ্যুলায়িত পুত্রের জন্য পরিতাপ করিতেছেন। এসব দৃশ্য দেখিয়া ব্যথিত হৃদয়ে জীব কহিলেন, “চন্দ্রদেব এ সকল দৃশ্য আর দেখিতে পারিব না। নিজে জ্বালায় দগ্ধ হইয়া সুশীতল সিন্ধু বারির নিকণে ও তদুখ সমীরণে আপ্যায়িত হইতে ছিলাম। তোমার কোঃ , করা স্পর্শে আমার নিজের জ্বালা যন্ত্রণা ভুলিয়া ছিলাম। সুখে লঘুতর rে DBBD BLDDSDBB DBDDD gDBD BBDSS ggB D KBBD DD কি কোথায়ও আমার সঙ্গ ছাড়িবে না। চন্দ্ৰদেব উত্তর করিলেন, “জীব ! দুঃখ মনে ; দুঃখ কোথাও নাই। অথচ সর্বত্র বিদ্যমান। দুঃখের সার্বজনীনতা যেমন,* প্ৰসিদ্ধ, জ্ঞানীর চক্ষে দুঃখ রাহিত্যও তেমনি প্ৰসিদ্ধ। তোমার মত হৃদয় লইয়া। কাজ করিতে হইলে, আমি এতদিন জীবিত থাকিস্তাম না। সৃষ্টির প্রারম্ভ হইতে একাল পৰ্য্যন্ত দুঃখ দেখিয়া আমার মুখমণ্ডল মলিন বটে, কিন্তু কতই দুঃখ দেখিলাম। এখনও মারি নাই । বুঝি বা ভ্রান্ত মানব সেই নিমিত্তই আমাকে যন্মারোগী বলিয়া নির্দেশ করে। আমার দুঃখ দেখারও অবসান নাই ও দুঃখ ঘুচাইবারও ক্ষমতা নাই। বৰ্ত্তমান কালের কয়েকটা ছবি দেখিলে, অতীতের ছবি কয়েকটা দেখিবে কি ? জীব বলিলেন, অতীতের ছবি এখন কিরূপে দেখিব ? চন্দ্ৰদেব বলিলেন বিশ্বের নিয়ম এই যে, এখানে কোন দৃশ্য বা কোন কিছুই নষ্ট হয় না। যে দিন আচ্ছাদ সরোবর তীর চন্দ্ৰাতপের দারুণ পীড়া জীব জগতে অনুভূত হইয়াছিল, সেদিন এখনও বর্তমান দেখিতে পাইবে ? অথবা, যে দিন চন্দ্ৰলোক সাহায্যে সহৃদয় সাদার অনৰ্থকারী:দিগকে সন্ধান করিতে ছিলেন, তাহারও છૂજી હાનિ૭ বৰ্ত্তমান, মই? বি মিণ্টন যাহা লিখিয়া গিয়াছেন, তাহা একবার ভাবিয়া দেখ, ও নয়ন উন্মালিত করিয়া দেখিয়া লও সেই ছবি এই কিনাঃ Unmuffle, ye faint star S ; and thou fair moon, That wontot to love's the traveller's benison Stoops thy pare visage through on amber cloud And disin her it chaos the reisgns here In double nigbt of darkness and of shade Comus
