১৭শ বর্ষ। ভারতের প্রধান সেনাপতি । &9ዒ প্ৰকৃত-নাম হোবেসিও হাৰ্বাট-কিচেনার ৷ ইহঁর পিতাও ইংলেণ্ডের সৈনিক বিভাগের একজন উচ্চ সৈনিক কৰ্ম্মচারী ছিলেন ; তঁহার নাম-লেফটেনাণ্ট কৰ্ণেল এইচ এইচ কিচেনার। লর্ড কিচেনার যৌবনের প্রথমেই বিলাতের উলউইচের সৈনিক বিদ্যালয়ে সমরবিদ্যা-শিক্ষা করেন । ১৮৭১ খৃষ্টাব্দের ৪ঠা জানুয়ারী তারিখে কিচেনার সৰ্বপ্রথম সৈনিক বিভাগে চাকরী গ্ৰহণ করেন। ইহার কিছুদিন পুর্বে তিনি একবার ভলণ্টিয়ার হইয়া সৈনিকে কৰ্ম্ম করিয়াছিলেন। মিশরে আরবী পাশার বিদ্রোহের সময় লেফটেনাণ্ট কিচেনার সর্বপ্রথম সমর ক্ষেত্রে আসি চালনা করেন। এখান হইতেই ইহঁর উন্নতির পথ ? ক্রমশঃ প্ৰশস্ত-তর হইতে থাকে । ১৮৮৪ খৃষ্টাব্দে আফ্রিকার নীলনদের উপত্যকায় লর্ডউলসলির সহকারি রূপে সবিশেষ কৃতিত্ব দেখাইয়া কিচেনার লেফটেনাণ্ট কৰ্ণেল পদপ্ৰাপ্ত হন। অতঃপর সুয়াকিমের এবং সুদানের যুদ্ধক্ষেত্রে তাহার বীর খ্যাতি সমগ্ৰ জগতে প্ৰচারিত হয়। এই সময় ১৮৮৮ খৃষ্টাব্দের রাজা ভঁাহাকে কৰ্ণেল পদে প্ৰতিষ্ঠিত করেন । কিচেনার যখন সুদানে অবস্থান করিতেছিলেন, সেই সময় দক্ষিণ আফ্রিকার মচা সমর সংঘটিত হয় ; ইহাই বুর যুদ্ধ। লর্ড-রবার্টসের সেনাদলের প্রধান হইয়া। লর্ড কিচেনার দক্ষিণ আফ্রিকায় গমন করেন। দীর্ঘকাল যুদ্ধের পর ক্রঞ্জি ধৃত হইলে, ” কিচেনারের জয়-জয়কার পড়িয়া যায়। পার্লামেণ্ট কিচেনারের অশেষ ধন্যবাদ। করেন, এবং তঁহাকে সাড়ে সাত লক্ষ টাকা পুরস্কার প্রদান করেন । এই সময়ই डिlन बाऊँ e°iांक्षि औांg श्न। ১৯০২ খৃষ্টাব্দের নবেম্বর মাসে লর্ড কিচেনার ভারতের প্রধান সেনাপতির পদ প্ৰাপ্ত হন। প্ৰায় সাত বৎসর কাল এই পদে থাকিয়া, তিনি ভারতে সেনাবিভাগের অশেষ প্ৰকার সংস্কার সাধন করিয়াছেন । ইহঁর বয়স এখন ৫৯ DD BDBS BB DBDBDB D gCDBS DBBDD L zBBBD DD DBBBDBDDS এত অল্পদিনে আর কেহ লাভ করিতে পারেন নাই । শ্ৰীচৈতন্য ভাগবত-প্রোক্ত সাধারণ উপদেশ। ७० । भूण श्रठ किले कर्म कब्रन लेवंटन। সকল নিস্তার-হেতু দুঃখিত-জীবেরে ৷ আঃ ৯৯৭। ৩২ । তাহান কৃপার এই স্বাভাবিক ধৰ্ম্ম । གཞན་ཡང་ রাজ্যপদ ছাড়ি করে ভিক্ষুকের কৰ্ম্ম ।
