বেরি বেরি । * * pi ---- লেখক, কবিরাজ শ্ৰীযুক্ত গিরিজাভূষণ রায় সেনগুপ্ত। আজ কাল ‘বেরি বেরি’ নামক একটী সংক্ৰামক ব্যাধি কলিকাতায় দেখা দিয়াছে। শুনাষায় বহুবৎসর পূর্বে এই ব্যাধি আরও দুইবার ভারতে দেখা দিয়াছিল, তবে অল্পদিন মধ্যে বিদূরিত হইয়া যায়, কিন্তু গত ৩৪ বৎসর হইতে এই রোগ যে, পুনরায় এদেশে ঢুকিয়াছে, তাহা আর আপনীত হইতে চাহে না । এখন বিচাৰ্য্য এই যে, যথার্থই এই রোগটী একটী নুতন ব্যাধি কি না এবং কি কারণেই বা ইহা উৎপন্ন হইতেছে। sLBDD BBSBBD KEtK KKK LLLBDDBDB D LE DDS সাধারণতঃ কলিকাতায় যে বেরি-বেরি হইতেছে, তাহাতে আক্ৰান্ত ব্যক্তির শরীরের নিম্নভাগ প্রথমতঃ ফুলিয়া থাকে। অধিকাংশ রোগীর পায়ের পাতা ও তাহার কিঞ্চিৎ উৰ্দ্ধ পৰ্য্যন্ত দিবসে ফুলিয়া থাকে, ক্ৰমে যত বেলা পড়িতে থাকে। ও যন্ত রাত্রি আসে ততই ফুলা কমিয়া যায়। রোগ বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে ক্রমশঃ অধঃ অঙ্গের ফুলো বাড়িতে থাকে । এবং উৰ্দ্ধে-কোমরা পৰ্য্যন্ত ব্যাপ্ত হইয়া পড়ে । যে সকল বেরি-বেরি কষ্টসাধ্য, তাহার সহিত প্ৰায়ই অজীর্ণ, উদরাময়, জয়, শরীরের অবসাদ বা হৃদ্রোগের লক্ষণ সকল বর্তমান থাকে । অসাধ্য বেরি-বেরিতে জ্বর, দাহ, শ্বাস, বমি, অতিসার প্রভৃতি আগু প্ৰাণনাশক নানা উপদ্রব উপস্থিত হয়, এবং রোগী ৮১০ দিনের মধ্যে ই প্ৰায় পঞ্চােত্ব লাভ করিয়া থাকে ; অপরাপর স্থলে দীর্ঘ দিন রোগ ভোগ করিয়া হয় রোগী ধীরে ধীরে আরোগ্য লাভ করে, खा९दा काढा@icम °डिङ छद्म । এখন দেখা যাউক, বেরি-বেরি রোগটা কি যথার্থই নূতন, না ইহা পূৰ্ব্বেও আমাদের দেশে পরিজ্ঞাত ছিল । বেরি-বেরির যেরূপ লক্ষণাদি, তাহা বিশেষরূপ পৰ্য্যালোচনা করিয়া দেখিলে, ইহাকে আ য়ুৰ্ব্বেদোক্ত “শোথ” রোগেরই অন্তৰ্গত বলিয়া স্পষ্ট প্রতীয়মান হয় ; এৰৎ কাৰ্য্যতঃ যতটুকু দেখিতেছি, তাহাতে শোথ রোগোক্ত ঔষধাদি সেবনেই যখন প্রশমিত হইতেছে, তখন যে ইহা একপ্রকারের শোখ রোগই, তদবিষয়ে সন্দেহ করিবার হেতু কি ? তবে এখন দেখা উচিত বেরি-বেরি কি প্রকারের শোখ, কোন দোষোৎপন্ন, কি কি কারণে ইহার বৃদ্ধি ও বিস্কৃতি এবং কেনই বা ইহা সংক্ৰামক । “७काJांभब्राड्रड्ड्रभावगनां९ क्रांबांकाउंौक्रांक७ऋ°नशा । দধামমৃচ্ছকবিরোধিপিষ্ট-গরোপসৃষ্টান্ননিষেবণাচ্চ।
