-亭” ১৭শ বর্ষ । আদিরস । , ২৬১ তুমি নাসিকাকুঞ্চন করিলে কি হইবে ? পুর্বে বলা হইয়াছে যে, ছায়ার ভিতর দিয়াওঁ কায়ার পরিচয় পাওয়া যায়। BDDD DSSzD D DDDDDDLS DBLSS DD BBDB BY E থাকিতে পারে না । ছায়া কায়া না হইলে, কায়ার মত বটে তাঁ। আৰ্যার ছায়। দেখিলে কায় যে নিকটে আছে, তাহা বুঝিতে পারি। জগতের সামগ্ৰীকে দূরে রাখিতে বলিয়াছি সত্য, কিন্তু একেবারেই দূরে রাখিবার চেষ্টা করিলে, সে চেষ্টt সফল হুইবে না। প্ৰথমে ছায়ার ভিতর দিয়াই কায়ার পরিচয় লইতে হইবে। “রসো বৈ সঃ” সে রস যে কি, এমন সামৰ্থ্য আমাদের নাই যে, তাহা বুঝিয়া উঠি। সুতরাং তাহাকে বুঝিতে হইলে জগতের মেহ, প্ৰীতি, দয়া, বাৎসল্য প্ৰভৃতির ভিতর দিয়াই বুঝিতে হইবে ;-ছায়ার তিতির দিয়াই কায়ার পরিচয় লইতে হইবে t ছায়াকে ছাডিবা বলিলেই তা ছাড়া যায় না। ;-জড়চৈতন্যের গ্ৰন্থি ত সহজে টুটে DSSSDBDBBB sLBD BDB BD BDS DBBD Kt BB DD tD DDD পৌছিতে হইবে । কায়া নিত্য, ছায়া অনিত্য ; এইজন্য দুঃসাধ্য হইলেও চরমে ছায়াকে ছাড়িতেই হইবে । এমন একটি স্থান আছে- সে স্থান কেমন আমরা জানি না, কিন্তু শুনিতে পাই-এমন একটি স্থান আছে, যেখান হইতে সেবা, সখ্য, আদর, প্রীতি প্রভৃতি রসের ধারা নিত্য উৎসারিত হইতেছে। সে নিত্য রসধারার প্রতিকৃতি জগতেও প্ৰতিফলিত। এ রসধারার রসময় যিনি, তাহার পরিচয় দিই, সে শক্তি আমাদের নাই ; কিন্তু ঐ প্রতিকৃতি তাহার কৃপায় পরিচয় প্ৰদান করিতেছে। কেন zS L gDBD DBB D KDBS DBBDBS BBL0 B KDDDD DDD SBBS তাহা মনে হইলেও শিহরিয়া উঠিতে হয়। এ রসধারায় অনন্ত বৈচিত্ৰ্য, সে বৈচিত্র্যে মুখও অনন্ত ; কিন্তু আদিরসের বৈচিত্র্যে যে সুখ, তেমনটি বুঝি আর DDDSS SDBBDuDS DBBBDBS ugB S BDBDBuuB DDS DDDBD KYDBB DS SDBDD অপবিত্র নহে, -দুঃসঙ্গদূষিত তোমার চিত্তই অপবিত্র। অশুচি গুচিকে ভোগ করিতে দেয় না,-কামের মধ্যে আদিরসের ভোগ অসম্ভব। কাম অশুচি, আদি রস শুচি - ges **ंत्रद्रः ७क्रिड्ज्वगः ।।”
