পাতা:জন্মভূমি (সপ্তদশ বর্ষ).pdf/৩৮৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জয়কৃষ্ণ দাস। এ লেখক-শ্ৰীযুক্ত অম্বিকাচরণ গুপ্ত । মহাপ্ৰভু চৈতন্যদেবের আবির্ভাবের পরে বাঙ্গালা সাহিত্যে বহুল বৈষ্ণব-কবির পরিচয় পাওয়া যায়। নুনাধিক শতবর্ষকাল যেন একটানা রহিয়াছিল-বৈষ্ণৰ কবি ও বৈষ্ণবকাব্য গণিয়া সংখ্যা করা যায় না, অনেকের নাম আছে, অনেকের নাম কালের স্রোতে ডুবিয়া গিয়াছে। যে গুলি থাকিবার মত সে গুলি আছে, B B ii D EDBDD LB iBB DB S BBBDBDBD DDBDDDD DBEDY SDS DBuDDYSYuBYLLDDBDB DBBBBuDBD KB DDDBE DDDDD DBD DBLK DBDDBuDB DDDB BB BD S DB DD LDDDB BDBDD ঘুঝিবার তাঁহাই সংস্কৃত-ভাষায় লিপিবদ্ধ হইত-তৎকালীন শিক্ষিতেয়া ৰাঙ্গাল ভাষার বড় আদর করিতেন না। এমন কি, আত্মীয়-স্বজন ও বন্ধুবান্ধবগণের সহিত কথোপকথনে সাধ্যপক্ষে সংস্কৃত শব্দ ব্যবহার করিতেন, গ্ৰাম্য শব্দ উচ্চায়ণে রসনাকে অপবিত্ৰ জ্ঞান করিতেন । তঁহাদের অনাদরে বাঙ্গলা ভাষা প্ৰাকৃত জনের DBD DBDBBD DBDYSuD BDDD LDBBD DBDBBDBBDBD BuD S S BBBDB u S তাহাতে শিক্ষিতগণেরই অধিকার ছিল। শ্ৰীচৈতন্যদেব যখন তাহার ধৰ্ম্মপ্রচারে প্ৰবৃত্ত হইলেন, তখন তাঙ্গার ধৰ্ম্মতত্ত্ব সৰ্ব্বসাধারণের হৃদয়ঙ্গম করিবার প্রয়োজন হইল। দেশের মধ্যে তখন কত লোক সংস্কৃত বুঝিতেন যে, সংস্কৃত ভাষায় সে। সকল কথা লিপিবদ্ধ হইলে, সম্যক তাহা আয়ত্ত করিতে পরিবে। সুতরাং সংস্কৃত তাহার উদেশ্য সাধনোপযোগিনী হইল না, ছোট বড় শিক্ষিত অশিক্ষিত সকলে যে ভাষা সর্বদা ব্যবহার করে তাঁহাকে তাহারই আশ্ৰয় লইতে হইল, অধি- , কাংশ গ্ৰন্থই প্ৰাকৃত-জনের ভাষায় রচনা করিতে হইল, তীহায় পার্ষদগণ সকলেই তাহা অবলম্বন করিলেন । যে ভাষা লোক শিক্ষার উপযোগিনী তাহারই আশ্রয় লাইতে হইল, নুতন ধৰ্ম্মে নুতন নুতন গ্ৰহ প্ৰণীত হইতে লাগিল, প্রার্থনা, ভজন, স্তৰ স্তোত্র স্বাহ কিছু সাধারণ লোককে শিখাইবার প্রয়োজন হইল, তাহাই বাঙ্গালী ভাষায় রাশি রাশি বৈষ্ণবগ্ৰন্থ দেখিতে পাওয়া গেল-বাঙ্গালী ভাষার বিলক্ষণ পুষ্টি জন্মিল। উহার স্ত্রী-ছাঁদ ফুটিয়া উঠিল ক্ৰমশঃ বহুবিধ অলঙ্কারে LGBHDDB DBD BBB S DDiK KBiBDBD iBiB DDD DBDgL সময়ে রচিত হইয়াছিল। সময়ের প্রয়োজন মত সুকবিরওখ আবির্ভাব হইতে লাগিল, এতদিন তাহারা যেন লোকান্তীয় অপেক্ষণ করিতে ছিলেন, চৈ তদ্ভদেৰোয়